পুলিশিংয়ের নিষ্ক্রিয়তায় স্থানীয়দের মাঝে ক্ষোভ প্রকাশ

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জ থানা কমিউনিটি পুলিশিংয়ের অনুমোদিত নতুন কমিটি দুই মাসেও পরিচিতি সভা করতে পারেনি। এ নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে চাপা ক্ষোভ ও অসন্তোষ বিরাজ করছে।

জানা যায়, নতুন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের পদ প্রাপ্তি নিয়েও ভেতরে ভেতরে একটা বিতর্কের ঝড় বইছে। লক্ষ্মীপুরের সদ্য বিদায়ী পুলিশ সুপার আ.স.ম মাহাতাব উদ্দিন ১৫ জুলাই চন্দ্রগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলকে সভাপতি ও লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদের সদস্য বদরুল আলম শ্যামলকে সাধারণ সম্পাদক করে ২৭ সদস্য বিশিষ্ট একটি চন্দ্রগঞ্জ থানা কমিউনিটি পুলিশিংয়ের একটি পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয়।

এর পর থেকে নতুন দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তারা থানা এলাকার আইনশৃংখলা পরিস্থিতির উন্নয়নে একটি সভাও করতে পারে নি। থানা পুলিশসহ আইনশৃংখলা বাহিনীর পাশাপাশি অপরাধ দমনে কমিউনিটি পুলিশিং সেল সহায়ক ভূমিকা হিসেবে কাজ করবে।

আরও পড়ুন:
সংবাদ ও ফিচার কলাকৌশল বিষয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
দারিয়াপুরে দিনব্যাপী নৃত্য কর্মশালা অনুষ্ঠিত

এ লক্ষ্য নিয়ে কমিউনিটি পুলিশিং গঠন করা হয়। কিন্তু ক্রাইম জোন হিসেবে পরিচিত চন্দ্রগঞ্জ থানার এই বিশাল এলাকার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আইনশৃংখলা বাহিনীর পাশাপাশি নব গঠিত চন্দ্রগঞ্জ কমিউনিটি পুলিশিংয়ের দায়িত্ব পালনে তাদের কোন ভূমিকা নেই।

এ ব্যাপারে লক্ষ্মীপুরের নবাগত পুলিশ সুপার ড. এ. এইচ. এম কামরুজ্জামানের আশু হস্থক্ষেপ কামনা করছেন চন্দ্রগঞ্জ থানা এলাকাবাসী।

সেপ্টেম্বর ১৩, ২০১৯ at ২০:০৫:২৯ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/এএইচ/কেএ