চলতি বছর ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিংবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। শুরু থেকে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
এর আগে গত ৮ জুন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। ওইদিন বৈঠক শেষে আগামী নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানিয়েছিলেন তিনি। ওই সময় পিটার ডি হাস বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র আগামীতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।
আরো পড়ুন :
> পুতিন আর ১০ বছরও বাঁচবেন না, বললেন জেলেনস্কি
> দুপুরের মধ্যে ৮০ কিলোমিটার বেগে ধেয়ে আসছে ঝড়
চলতি বছর ডিসেম্বরের শেষের দিকে কিংবা আগামী বছরের জানুয়ারির শুরুতে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। শুরু থেকে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের কথা বলে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।
এর আগে গত ৮ জুন সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত। ওইদিন বৈঠক শেষে আগামী নির্বাচন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান জানিয়েছিলেন তিনি। ওই সময় পিটার ডি হাস বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র আগামীতে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায়।
তিনি আরও বলেছিলেন, নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মাথাব্যথা নেই। তার দেশ এমন একটি নির্বাচন চায়, যেখানে বাংলাদেশের জনগণ তাদের নেতা নির্বাচন করবে।
এদিকে বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে গত ২৫ মে নতুন ভিসানীতি ঘোষণা করে যুক্তরাষ্ট্র। এই নীতির অধীনে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক নির্বাচন প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার জন্য দায়ী বা জড়িত বলে মনে করা যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা প্রদানে বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে দেশটি।
আগষ্ট ০১, ২০২৩ at ১৩:২৪:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/দেপ্র/ইর