একজিমার সমস্যা অস্বস্তিকর এবং কষ্টদায়ক। এ ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক জীবনযাপনে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। জীবনযাপনে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলে একজিমা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
একজিমা আক্রান্ত স্থানে নখ দিয়ে বেশি চুলকোলে ক্ষতি হয়। তাই নখ ছোট করে রাখুন এবং সমান করে নিন।
গায়ে নাইলন কিংবা পলিস্টারের কাপড় পরিধান করা উচিত না। তাই চেষ্টা করতে হবে শতভাগ কটনের জামা পরিধান করতে।
ঢিলেঢালা জামা পরিধান করার অভ্যাস করুন। লুজ ফিটিং জামা একজিমার যন্ত্রণা থেকে কিছুটা রেহাই দেয়।
নতুন জামা তৈরির সময় কিছু ক্যামিকেল থাকে ত্বকের ক্ষতি করে ৷ তাই নতুন জামা কেনার পর ধুয়ে নিন। ধুয়ে নতুন জামা গায়ে চাপালে একজিমার সমস্যা বাড়বে না।
সেনসিটিভ ত্বকে জামার ট্যাগ বা বাড়তি অংশ সমস্যা করতে পারে। সচরাচর এগুলো চুলকোনি বাড়ায় ৷
হাতে একজিমা থাকলে গ্লাভস ব্যবহার করা উচিত। রাতে ঘুমোনোর আগে কুসুম গরম পানিতে হাত ধুয়ে অয়েন্টমেন্ট ব্যবহার করুন।
রাতে কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন। চেষ্টা করতে হবে পনেরো মিনিটের মতো গোসল করার। একজিমার যন্ত্রণা কিছুটা হলেও তাতে প্রশমিত হবে।
গায়ে কম ফ্লেভারফুল যু্ক্ত সাবান হলে ভালো। তাতে করে ত্বকের ক্ষতি অনেক কম হয়। একটা ভালো সাবান ব্যবহার করুন।
ডিসেম্বর ১৫.২০২১ at ২০:২৭:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/ইফ/ইসন
