ত্বকের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করতে নিজের বয়স ধরে রাখা সম্ভব হয়। সুষম খাদ্যের মাধ্যমে ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখা সম্ভব হয়। ত্বকের লাবণ্য বৃদ্ধিতে সুষম খাদ্য গ্রহণের করা সম্ভব তা অনেকেই ভালোমতো জানেন না।
স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে আপনার ত্বকের পরিবর্তন সহজেই ধরতে পারবেন। অস্বাস্থ্যকর খাবার ত্বকে একজিমা, একনের মতো নানা রকম সমস্যা সৃষ্টি করে।
লো ফ্যাট দই খেতে পারলে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ করে থাকে ।
লো ফ্যাট দই খেতে পারলে ভিটামিন এ এর চাহিদা পূরণ হয়। ভিটামিন এ ত্বকের কোষ উৎপাদনে ক্ষেত্রে সাহায্য করে থাকে। দইয়ে এসিডোফিলাস নামক যে এক ধরণের উপাদান পাওয়া যায় যা পরিপাকে সাহায্য করে থাকে ৷
এন্টি অক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নিরাময়ে সাহায্য করে সেটা হলো টমেটো, স্ট্রবেরি বা অন্যান্য অনেক ফলে এন্টি-অক্সিডেন্ট খুঁজে পাওয়া যায়। এন্টি-অক্সিডেন্ট ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত কোষ নিরাময়ে সাহায্য করে।
ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবারের মধ্যে সামুদ্রিক মাছ । ফ্যাটি এসিড মূলত ত্বকের মেমব্রেনের কোষ সুস্থ রাখে। ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এর ফলে ত্বকের লাবন্যতা বাড়ে যায়।
এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল নিয়মিত খেলে ত্বক ভালো থাকে এবং ত্বকে ভালো কাজ করে। আপনি ত্বকে আরো কিছু তেল ব্যবহার করতে পারেন।
গ্রিনটি দেহের প্রদাহ উদ্রেককারী উপাদান প্রতিহত করতে সাহায্য করে করে থাকে। গ্রিনটিতে এন্টি-অক্সিডেন্ট এবং পলিফেনল পাওয়া যায়। গ্রিন টি স্কিন ক্যান্সারের মত সমস্যা নির্মূলেও কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
পানির মাধ্যমে কোষে পুষ্টি উপাদান প্রবাহিত হয় এবং দূষিত পদার্থ সহজেই নির্গত হয়ে যায়। নিয়মিত পানি খেলে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকে। পানির মাধ্যমে কোষে পুষ্টি উপাদান প্রবাহিত হয় এবং দেহের দূষিত পদার্থ সহজেই নির্গত হয়।
ডিসেম্বর ১৫.২০২১ at ১৯:৪৩:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/ইফ/ইসন