খুলনার পাইকগাছার লতা ইউনিয়নে সুলভ মুল্যে খাদ্যশস্য বিতরণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত ১৭, ১৮ ও ১৯ সেপ্টেম্বর ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি করে চাউল দেয়া হয়েছে কার্ড প্রতি।
৫১০ জনকে দেয়া হলেও ১০৬ জনের নামে কার্ড থাকলেও অসৎ উদ্দেশ্য তার চাউল না দিয়ে ৫শ থেকে আড়াই হাজার পর্যন্ত টাকা নিয়ে নতুন আরও ১০৬ টি কার্ড দেয়া হয়েছে। নতুনদের চাউল দিলেও পুরাতন শতাধিক ব্যক্তিকে চাউল না দেয়ায় এলাকায় তারা ফুসে উঠেছে।
এ ব্যপারে ডিলার পংকজ রায় জানান মিথুন সরকার নামে কম্পিউটার ম্যান ও কিছু কিছু ইউপি মেম্বররা টাকার বিনিময়ে এসব করে পরিবেশ নষ্ট করছে। তবে চাউল আছে উপজেলা থেকে নাম আসলে তাদেরও দেয়া হবে। তাতে ইউনিয়নে মোট ৬১৯ জন মত কার্ডধারী ব্যক্তি ১৫ টাকা দরে চাউল পাবে।
যারা চাউল পায়নি এর মধ্যে তেুলতলার কৃষ্ণ পদ মুনির ছেলে শুভংকর মুনি কার্ড নং ১৮৪, গংগারকোনা রাম চন্দ্র মন্ডলের ছেলে ক্ষিতিষ মন্ডল, কার্ড নং ২০৭ পুলিন মন্ডলের ছেলে কালিপদ মন্ডল, কার্ড নং ৫৮৩, বিপ্লব সরকারের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা বিশ্বাস, কার্ড নং ২০২, কাঠামারি ললিত মন্ডলের ছেলে সুকুমার মন্ডল, কার্ড নং ২৬১, এ অভিযোগ করে বলেন আমাদের মত ১০৬ জনের চাউল আত্মসাৎ এর জন্য এটা করা হয়েছে।
এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান কাজল কান্তি বিশ্বাস বলেন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া মাত্রই কম্পিউটার ম্যান মিথুনকে সরিয়ে দিয়েছি। কিছু নাম ডাবলিং হয়েছে সংশোধনী আসলেই প্রাপ্যদের চাউল দেওয়া হবে।
সেপ্টেম্বর ২২,২০২২ at ১৭:৪৮:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ /আক /ইদল /শই