জানাবেন।আমরা ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবো।সুনামগঞ্জের মানুষের স্বার্থে আমি কাজ করে যাচ্ছি। আমি চাই না সুনামগঞ্জের মানুষ কোনো রকমের ভয়ে থাকুক। রাববার দুপুরে সুনামগঞ্জ পুলিশ সুপারের সিজ কায্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিদের সাথে আলাপ কালে তিনি এসক কথা বলেন।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, আমরা যে অভিযানগুলো পরিচালনা করছি তাতে শহরের মানুষের আতংকিত হওয়ার কিছু নেই।পুলিশ রাতে তার টহল অব্যাহত থাকবে এতে সাধারণ মানুষদের কোনো রকমের হয়রানি পুলিশ করবে না। কিন্তু পুলিশের যদি কাউকে সন্দেহ হয় তাহলে তাকে একটু চেক করতে পারে এসময় ওই ব্যাক্তির কাছে মাদক বা খারাপ কিছু পাওয়া গেলে তাকে আটক করা হবে।
সুনামগঞ্জে রাত ৯ টার পর দোকানপাট বন্ধের বিষয়ে পুলিশ সুপার বলেন,পাড়ার দোকানগুলো রাত ৯ টা পর বিশেষ করে যেখানে কম বয়সি ছেলেদের আড্ডা বসে সেগুলো খোলা রাখা যাবে না।আরো পড়ুন:
মানুষের প্রয়োজন থাকতেই পারে রাতে তাই শহরের দোকানগুলো এই বন্ধের আওতায় পড়বে না। পুলিশকে বলে দিবো যদি কোনো ব্যক্তি রাতে দোকানপাট খোলা রাখেন তাদের যেনো হয়রানী করা না হয়। তবে এখানে একটি কথা রয়েছে সেই দোকানগুলোতে যেনো রাস্তায় আড্ডা না বসায় এবং কোনো রকমের মাদকের সাথে সম্পৃক্ত না তাকে। মুদির দোকান বা বাসস্টেশন এলাকা বা শহরের।
জনগুরুত্বপূর্ণ জায়গার দোকান খোলা থাকতে পারবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান,সহকারি পুলিশ সুপার জয়নাল আবেদীন, সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি লতিফুর রহমান
রাজু, সহ-সভাপতি আবেদ মাহমুদ চৌধুরী,সাধারণ সম্পাদক এমরানুল হক চৌধুরী, সাংবাদিক শাহজাহান চৌধুরী,শামস শামীম প্রমুখ।
১০ নভেম্বর, ২০১৯ at ১৭:০২:৩০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/জাআভূঁ/এজে