নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের আয়োজনে “পিঠা উৎসব ১৪২৯”

একসময় বাংলার প্রতিটি ঘরে ঘরে বাহারি রকমের পিঠা তৈরির প্রচলন ছিল। গ্রামীণ সংস্কৃতিতে এই উৎসবগুলো অধিক গুরুত্ব ও যত্নের সাথে পালন করা হতো। যদিও বর্তমান বাস্তবতায় নানা কারনে পিঠা তৈরীর প্রচলনটি প্রায় বিলুপ্ত হওয়ার পথে। এসব বাঙালি সংস্কৃতির সাথে নতুন প্রজন্মকে পরিচিত করার মধ্য দিয়ে বাঙালির এই চিরায়িত ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব গত ১৪ ফেব্রুয়ারি পহেলা ফাল্গুনে আয়োজন করেছিল এক জাঁকজমকপূর্ণ পিঠা উৎসবের- “পিঠা উৎসব ১৪২৯”।

এই উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়টির বর্তমান শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ পিঠা স্টল দেয়ার মাধ্যমে অংশগ্রহণ করে। সকল স্টল ভর্তি ছিল বাহারি স্বাদের ও নামের পিঠায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর জনাব আতিকুল ইসলাম, প্রো ভাইস চ্যান্সেলর ড. মো: ইসমাইল হোসাইন এবং স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ডিরেক্টর ড. গৌড় গোবিন্দ গোস্বামী উপস্থিতিতে উৎসবের উদ্বোধন হয়।

শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের পদচারনায় মুখোরিত ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি অঙ্গন। পিঠা স্টল গুলোতে ছিল উপচে পড়া ভিড়। পিঠা উৎসব প্রসঙ্গে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোস্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের জেনারেল সেক্রেটারি রাজু আহমেদের কাছে তার অনুভূতি জানতে চাইলে বলেন, ‘পিঠা উৎসব বাঙালির চিরচরিত ধারাকে তরুন প্রজন্মের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়ার একটি কার্যকরী উদ্যেগ।

বাহারি নকশায় তৈরি পিঠা গুলো বাঙালি নিজ সত্তাকে বহন করে। নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের পক্ষ থেকে এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে পেরে আমরা সত্যিই আনন্দিত ও গর্বিত।

দেশ বিজ্ঞপ্তি :

ফেব্রুয়ারি ১৫.২০২৩ at ১৫:৫০:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/মেইস/ এসআর