টিপকান্ডে মিলেছে অভিযোগের সত্যতা, নেওয়া হবে বিভাগীয় ব্যবস্থা

টিপ পরা নিয়ে রাজধানীর তেজগাঁও কলেজের শিক্ষক ড. লতা সমাদ্দারকে হেনস্তার প্রাথমিক সত্যতা পেয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) তদন্ত কমিটি। অভিযোগ প্রমাণিত হলে অভিযুক্ত কনস্টেবল নাজমুল তারেকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শনিবার (৯ এপ্রিল) বিকেলে বিষয়টি নিশ্চিত করেন ডিএমপি কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম বলেন, ড. লতা সমাদ্দারকে হেনস্তার ঘটনায় প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। অভিযুক্ত প্রটেকশন বিভাগের কনস্টেবল নাজমুল তারেকের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা করা হবে। এজন্য যে প্রক্রিয়া অনুসরণ করা প্রয়োজন তাই করা হবে।

গত ২ এপ্রিল রাজধানীর গ্রিন রোডের বাসা থেকে কলেজে যাওয়ার পথে হেনস্তার শিকার হন বলে দাবি করেন লতা সমাদ্দার।

আরো পড়ুন:
ঝিনাইদহে পরীক্ষার হলে ছাত্রলীগ নেতার লাইভ ভাইরাল
রাতে মাঠে নামছেন পিএসজির তিন বড় তারকা

তিনি অভিযোগ করেন, হেঁটে কলেজের দিকে যাওয়ার সময় হুট করে পাশ থেকে লম্বা দাড়িওয়ালা এক যুবক ‘টিপ পরছোস কেন’ বলেই গালিগালাজ শুরু করেন। ওই যুবকের গায়ে পুলিশের পোশাক ছিল। পরে লতা সমাদ্দার শেরেবাংলা নগর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন।

অভিযোগের পর ৪ এপ্রিল নাজমুল তারেককে শনাক্ত করে পুলিশ। এ ঘটনায় সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে ওই কনস্টেবলকে।

এপ্রিল ০৯.২০২২ at ১৯:৪০:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/জানি/জআ