নানা জটিলতার কারণে প্রায় দুই যুগ ধরে ভূঞাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিজারসহ সব ধরনের অপারেশন কার্যক্রম বন্ধ ছিল। অবশেষে ভূঞাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘ ২১ বছর পর সিজার শুরু হয়েছে। এই উদ্যাগকে স্বাগত জানিয়ে চরম সন্তোষ প্রকাশ করেছেন ভূঞাপুরবাসী।
গত রোববার (৫ সেপ্টেম্বর) দুটি সিজারের মাধ্যমে এ কার্যক্রম শুরু হয়। প্রথম দিনে করা দুটি সিজারের দুজনেই সুস্থ আছেন। তাঁরা দুজন হলেন, উপজেলার পূর্ব ভূঞাপুরের আসাদুজ্জামানের স্ত্রী হ্যাপি আক্তার (২৫) এবং পাশের ঘাটাইল উপজেলার যোগিহাটি গ্রামের মোস্তফার স্ত্রী তাহমিনা খাতুন (২০)।
সিজার দুটি সম্পূর্ণ করেন ডা. মোছা. সালমা জাহান। এ সময় তাঁকে সহযোগিতা করেন শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. খন্দকার সাঈদ হোসেন, অ্যানেসথেসিয়া ডা. মো. আজিজুল হক, আরএমও ডা. এনামুল হক ও ডা. নিশাদ সাইদা।
সিজারিয়ান দম্পতি ও তাঁদের পরিবার সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন, বাইরের অন্যান্য ক্লিনিকের চেয়ে এখানে অর্থ অনেক কম খরচ হয়েছে ও সিজারের সময় কম লেগেছে। মা ও বাচ্চা দুজনেই সুস্থ আছেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. এএফএম সাহাবুদ্দিন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মহিউদ্দিন।
সেপ্টেম্বর ০৬.২০২১ at ১৪:৪০:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/এসএমডি/রারি