সরেজমিন দেখা গেছে নলডাঙ্গা ইউনিয়নের যাত্রাপুর থেকে তেতুলবাড়িয়া সড়কের দুই ধারের প্রায় ৩০টি মেহগনিসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ কাটা হচ্ছে। রাস্তা প্রসস্থ হওয়ার গুজব ছড়িয়ে এই গাছ কেটে নিলেও টেন্ডারের কোন কাগজপত্র দেখাতে পারেনি জামির। বিষয়টি নিয়ে ঝিনাইদহ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাম্মি ইসলাম জানান, এ ভাবে কেও গাছ কাটতে পারে না। আমি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছি।
নলডাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান কবির হোসেন জানান, আমাকে ইউএনও বলেছে। আমি চৌকিদার দফাদার পাঠিয়ে গাছ কাটা বন্ধ করছি। নলডাঙ্গা পুলিশ ক্যাম্পের আইসি মিঠু জানান, সকালে খবর পেয়ে আমি জামিরকে আটক করে গাড়িতে তুলতে যায়। এ সময় একজন সংসদ সদস্য আমাকে ফোন করে নিষেধ করে। আমি বিষয়টি ঝিনাইদহ সদর থানার ওসিকে জানায়।
ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি মঈন উদ্দীন জানান একজন এমপি পুলিশকে ফোন করে বলেছেন, রাস্তা চওড়া হবে বলে যার যার জমির ধারের গাছ সেই সেই কেটে নিচ্ছেন। এ জন্য আমরা আর পদক্ষেপ গ্রহন করিনি। তবে সরকারী আইনে বলা হয়েছে রাস্তার ধারের গাছ সরকারী সম্পত্তি। তা কেও কাটতে পারবে না। কাটতে হলে টেন্ডার বা এসিল্যান্ডকে কারণ জানিয়ে আবেদন করে গাছ কাটতে হবে।
নভেম্বর ২২, ২০১৯ at ১৮:৫৭:৩০ (GMT+ 06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/কাজালি/এজে