নাটোরের লালপুরে জনপ্রিয় আ.লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ মমতাজ উদ্দিনের ১৮তম (৬ জুন) শাহাদাৎ বার্র্ষিকী। লালপুরের ইতিহাসে আজ এক শোকের দিন। এইদিনটি লালপুরের মানুষের নিকট শোকাহত রক্তাক্ত ৬জুন হিসেবে খ্যাৎ।
২০০৩ সালের ৬ জুন রাত ১০টার দিকে নাটোর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ উদ্দিন উপজেলার গোপালপুর থেকে নিজবাড়ি মিল্কিপাড়ায় ফিরছিলেন। পথে গোপালপুর-সালামপুর সড়কের নেঙ্গপাড়া নামক এলাকায় মমতাজ উদ্দিনকে কিছু দুস্কৃতিকারীরা কুপিয়ে হত্যা করে। তার এই অকাল মৃত্যুতে লালপুরের আ.লীগ নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পরে। জনপ্রিয় এই বর্ষিয়ান নেতাকে হারিয়ে নাটোর-১ আসনের লালপুর-বাগাতিপাড়ার আ.লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে নেমে আসে এক অন্ধকারের ঘনঘটা।পরে ২০০৩ সালের ৭জুলাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিনের স্মরণে করিমপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে এক স্মরণ সভা করেন।
পরে যে স্থানে শহীদ মমতাজ উদ্দিন কে হত্যা করা হয় সেই স্থানে তার স্মৃতির স্মরণে চিরঞ্জিব শহীদ মমতাজ উদ্দিন নামে একটি স্মরণ সৌধ তৈরী করা হয়। তৎকালীন ২০০৪ সালের ৬জুন বাংলাদেশ আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল স্মরণ সৌধটি উদ্বোধন করেন। এর পর থেকে প্রতিবছর ৬জুুনে লালপুর-বাগাতিপাড়া উপজেলার আ.লীগও তার সহযোগি সংগঠন ও মমতাজ উদ্দিনের পরিবারের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, বিশেষ মোনাজাত, স্মরণ সভা, কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মধ্যদিয়ে এই দিনটি পালন করে আসছে।
এদিকে আজ পর্যন্ত লালপুর-বাগাতিপাড়ার আ.লীগ ও তার সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারাণ মানুষেরা ঐ দিনটির কথা আজও ভুলতে পারেন নি। মমতাজ উদ্দিন আজও বেঁচে আছেন লালপুর-বাগাতিপাড়াবাসীর মাঝে আর এভাবেই মমতাজ মানুষের মাঝে বেঁচে থাকবে চিরোকাল।
মমতাজ উদ্দিনের স্মৃতিকে ধরে রাখতেই তার ভাই নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক সংসদ এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ ২০১৬ সালে শহীদ মমতাজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন গঠন করে। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি ছিলেন লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন ঝুলফু ও সম্পাদক ছিলেন লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী। শহীদ মমতাজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্টার পর থেকেই লালপুর-বাগাতিপাড়ার কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ, পুুরস্কার ও ক্রেষ্ট বিতরণ করছে ফাউন্ডেশনটি।
নাটোরের লালপুরে জনপ্রিয় আ.লীগ নেতা ও সাবেক সংসদ সদস্য শহীদ মমতাজ উদ্দিনের ১৮তম (৬ জুন) শাহাদাৎ বার্র্ষিকী। লালপুরের ইতিহাসে আজ এক শোকের দিন। এইদিনটি লালপুরের মানুষের নিকট শোকাহত রক্তাক্ত ৬জুন হিসেবে খ্যাৎ।
২০০৩ সালের ৬ জুন রাত ১০টার দিকে নাটোর-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মমতাজ উদ্দিন উপজেলার গোপালপুর থেকে নিজবাড়ি মিল্কিপাড়ায় ফিরছিলেন। পথে গোপালপুর-সালামপুর সড়কের নেঙ্গপাড়া নামক এলাকায় মমতাজ উদ্দিনকে কিছু দুস্কৃতিকারীরা কুপিয়ে হত্যা করে। তার এই অকাল মৃত্যুতে লালপুরের আ.লীগ নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পরে। জনপ্রিয় এই বর্ষিয়ান নেতাকে হারিয়ে নাটোর-১ আসনের লালপুর-বাগাতিপাড়ার আ.লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে নেমে আসে এক অন্ধকারের ঘনঘটা।পরে ২০০৩ সালের ৭জুলাই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও বর্তমান প্রধানন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা শহীদ জননেতা মমতাজ উদ্দিনের স্মরণে করিমপুর সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে এক স্মরণ সভা করেন।
পরে যে স্থানে শহীদ মমতাজ উদ্দিন কে হত্যা করা হয় সেই স্থানে তার স্মৃতির স্মরণে চিরঞ্জিব শহীদ মমতাজ উদ্দিন নামে একটি স্মরণ সৌধ তৈরী করা হয়। তৎকালীন ২০০৪ সালের ৬জুন বাংলাদেশ আ.লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল স্মরণ সৌধটি উদ্বোধন করেন। এর পর থেকে প্রতিবছর ৬জুুনে লালপুর-বাগাতিপাড়া উপজেলার আ.লীগও তার সহযোগি সংগঠন ও মমতাজ উদ্দিনের পরিবারের পক্ষ থেকে পুস্পস্তবক অর্পণ, মিলাদ মাহফিল, বিশেষ মোনাজাত, স্মরণ সভা, কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণের মধ্যদিয়ে এই দিনটি পালন করে আসছে।
এদিকে আজ পর্যন্ত লালপুর-বাগাতিপাড়ার আ.লীগ ও তার সহযোগি সংগঠনের নেতাকর্মীসহ সাধারাণ মানুষেরা ঐ দিনটির কথা আজও ভুলতে পারেন নি। মমতাজ উদ্দিন আজও বেঁচে আছেন লালপুর-বাগাতিপাড়াবাসীর মাঝে আর এভাবেই মমতাজ মানুষের মাঝে বেঁচে থাকবে চিরোকাল।
মমতাজ উদ্দিনের স্মৃতিকে ধরে রাখতেই তার ভাই নাটোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সাবেক সংসদ এ্যাড. আবুল কালাম আজাদ ২০১৬ সালে শহীদ মমতাজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন গঠন করে। এই ফাউন্ডেশনের সভাপতি ছিলেন লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন ঝুলফু ও সম্পাদক ছিলেন লালপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসাহাক আলী। শহীদ মমতাজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন প্রতিষ্টার পর থেকেই লালপুর-বাগাতিপাড়ার কৃতি শিক্ষার্থীদের মাঝে নগদ অর্থ, পুুরস্কার ও ক্রেষ্ট বিতরণ করছে ফাউন্ডেশনটি।
লালপুর থানা আ.লীগের সভাপতি আফতাব হোসেন ঝুলফু ও সাধারণ সম্পাদক ইসাহাকা আলী জানান,‘বৈস্মিক মহামারি করোনা ভাইরাসের প্রাদুুর্ভাব রোধে এবছর থানা আ.লীগের আয়োজনে ছোট পরিসরে সকাল ৮টার সময় স্মৃতি সৌধ প্রাঙ্গনে পুস্পস্তব অর্পন, মিলাদ মাহফিল ও পাটি অফিসে দলীয় ও জাতীয় পতাকা অর্ধনিমিত উত্তোলন ও সন্ধ্যায় শহীদ মমতাজ উদ্দিন স্মরণে আলোচনাসভা ও মিলাদ মাহফিল করা হবে। এছাড়াও গোপালপুর পৌরসভা ও প্রতিটি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের আয়োজনে দোয়া মাহফিল করা হবে বলে জানিয়েছেন তারা।’
