কোভডি-১৯ : দেশব্যাপী পুলিশের উদ্যোগ সচেতনতা মূলক র‌্যালী ও মাস্ক বিতরণ

পাবনায় কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় জেলা পুলিশের সচেতনতা মূলক র‌্যালী ও মাস্ক বিতরণ অনুষ্ঠিত

মিজান তানজিল, পাবনা: করোনা ভাইরাস (কোভডি-১৯) সংক্রমণ রোধে মানুষের মাস্ক পরা নিশ্চিত ও কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে ‘মাস্ক পরার অভ্যসে, করোনামুক্ত বাংলাদেশ’ প্রতপিাদ্য নিয়ে উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচী পালন করেছে পাবনা জেলা পুলিশ।

রবিবার (২১ মার্চ) সকালে দেশব্যাপী বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগের অংশ হিসেবে পাবনা জেলার পুলিশের আয়োজনে পুলিশ লাইনস হতে একটি সচেতনতা মূলক র‌্যালী বের হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুলিশ সুপার কার্যালয় সামনে এসে শেষ হয়।

র‌্যালী শেষে সংক্ষিপ্ত পথসভায় সচেতনতা মূলক বক্তব্য দেন পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মহিবুল ইসলাম খান। বক্তবে তিনি সবাইকে মাস্ক পরার আহ্বান জানান। সেই সাথে বেশি বেশি হাত ধোয়ার পরামর্শ দেন। আর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সবাইকে চলাচলের অনুরোধ জানান। পরে তিনি পথচারী ও রিক্সাওয়ালাদের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন।

এসময় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রেজাউল রহিম লাল, পাবনা প্রেসক্লাব সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শামিমা আক্তার, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম,সদর থানা অফিসার্স ইনচার্জ নাসিম আহমেদ সহ জেলা পুলিশের অন্যান্য উর্দ্ধতন কর্মকতা ও সদস্য বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

দেশব্যাপী বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগে মাস্ক বিতরণের অংশ হিসাবে পোর্ট থানা পুলিশের আয়োজনে মাস্ক বিতরণ

দেশ প্রতিবেদক, বেনাপোল: “মাস্ক পরার অভ্যেস করোনা মুক্ত বাংলাদেশ” স্লোগানে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ধাপে মোকাবেলায়
দেশব্যাপী বাংলাদেশ পুলিশের উদ্যোগে মাস্ক বিতরণের অংশ হিসাবে বেনাপোল পোর্ট থানা পুলিশের আয়োজনে মাস্ক বিতরণ করা হয়েছে।

রবিবার (২১ মার্চ) বেলা ১২ টার সময় বেনাপোল আন্তর্জাতিক চেকপোস্ট এলাকা থেকে বেনাপোল বাজার এলাকায় এ মাস্ক বিতরণ করা হয়।

এসময় চেকপোস্ট ও বাজার এলাকার পাসপোর্ট যাত্রী, কুলি, ইজিবাইক চালক, দোকানদার, পথচারী সহ সর্বস্থরের মানুষের মাঝে এ মাস্ক বিতরণ করা হয়।

মাস্ক বিতরণ কালে এসময় উপস্থিত ছিলেন, বেনাপোল বন্দরের ডেপুটি ডিরেক্টর মামুন কবির তরফদার, বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মামুন খান, বেনাপোল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব বজলুর রহমান, বেনাপোল পৌর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এনামুল হক মুকুল, বেনাপোল পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি জুলফিকার আলি মন্টু প্রমুখ।

 

ত্রিশাল থানা পুলিশের উদ্যোগে মাস্ক বিতরণ ও র‍্যালি

এনামুল হক, ময়মনসিংহ: ময়মনসিংহের ত্রিশাল থানা পুলিশের উদ্যোগে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরণ ও র‍্যালি । রবিবার ত্রিশাল থানা হতে একটি র‍্যালি পৌর শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার ত্রিশাল থানায় এসে শেষ হয়।

র‍্যালিতে সক্রিয় নেত্বত্ব দেন ত্রিশাল থানার অফিসার ইনচার্জ মাইন উদ্দিন। এ সময় ত্রিশাল থানার কর্মরত অফিসারগণ মাস্ক বিতরণ ও র‍্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন। তারপর সরকারি নজরুল কলেজ গেইট ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ত্রিশালে থানা পুলিশের পক্ষ থেকে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরণ করা হয়।

 

পুলিশ আবারও মাঠে নেমেছে করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে

এম এ কালাম, নাইক্ষ্যংছড়ি (বান্দরবান): করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) সংক্রমণের বছর পেরিয়ে সম্প্রতি আবারও বাড়ছে আক্রান্তের হার। এ অবস্থায় মানুষের মাস্ক পরা নিশ্চিত ও কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে আবারও মাঠে নামছেন নাইক্ষ্যংছড়ির পুলিশ সদস্যরা।

রোববার (২১ মার্চ) দেশজুড়ে এই বিশেষ উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি পাশাপাশি নাইক্ষ্যংছড়িতেও আবার করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধের উদ্ভোদ্ধকরণ প্রচারণা শুরু করছে পুলিশ। ‘মাস্ক পরার অভ্যেস, করোনামুক্ত বাংলাদেশ’ এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে একটি র‌্যালী থানা থেকে বের হয়ে উপজেলা পরিষদ হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করেন।

নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ কর্মকর্তা মো,আলমগীর হোসেন জানান, ২১ মার্চ থেকে ‘মাস্ক পরার অভ্যেস, কোভিডমুক্ত বাংলাদেশ’ প্রতিপাদ্য বিষয়কে সামনে রেখে দেশব্যাপী বিশেষ উদ্বুদ্ধকরণ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় মাঠপর্যায়ে জনসাধারণকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে অনুপ্রেরণা ও উদ্বুদ্ধ করবে পুলিশ।

তবে আপাতত বাধ্য নয়, স্বাস্থ্যবিধি মানতে মাঠপর্যায়ে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করতে পুলিশের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। অর্থনৈতিক ও জীবনধারা স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে এমন পরিকল্পনা নেওয়া কথা জানানো হয়।

তিনি আরও জানায়, আইজিপির নির্দেশনা অনুযায়ী ইতোমধ্যে দেশ ব্যাপী পুলিশ বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ শুরু করেছে। তবে, রোববার থেকে থানার সব এলাকায় থাকবে নজরদারি। এলাকাভিত্তিক পুলিশ সদস্যরা জনসাধারণকে উদ্বুদ্ধ করার পাশাপাশি বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করবেন।

উল্লেখ্য, করোনার দ্বিতীয় ধাপ মোকাবিলায় দেশব্যাপী পুলিশের উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে-করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বাংলাদেশ পুলিশের নির্দেশিকা (এসওপি) বিতরণ; পুলিশের লোগো সম্বলিত ফ্রি মাস্ক বিতরণ; করোনা ভ্যাকসিন গ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণ; সচেতনতামূলক মাইকিং, লিফলেট ও পোস্টার বিতরণ; সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণে ভূমিকা রাখা; করোনায় মৃত্যুবরণকারীদের দাফন; পুলিশের অব্যবহৃত স্থাপনা আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টিন সেন্টারে রূপান্তর।

এছাড়া ইমিগ্রেশন পুলিশের মাধ্যমে বিদেশ থেকে আগত ব্যক্তিদের শনাক্তকরণ ও কোয়ারেন্টাইনে প্রেরণ; জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ এর মাধ্যমে করোনা সংক্রান্ত আগত কলের সাড়াদান; পুলিশ হাসপাতালে পিসিআর ল্যাব স্থাপন করে কোভিড পরীক্ষা ও চিকিৎসা প্রদান; পুলিশ হাসপাতালে পুলিশ ব্যতীত অন্যান্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ও মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের চিকিৎসাসেবা প্রদান।

জনসাধারণের উদ্দেশ্যে পুলিশ সদস্যরা বলেন, ঘর থেকে বেরোলেই মাস্ক পরবেন, কখনোই মাস্ক নিয়ে আসতে ভুলবেন না। আমরা যেহেতু গ্লোবাল ভিলেজে বসবাস করি। আমরা সংক্রমণমুক্ত হলেও সংক্রমণের হুমকি থেকে যায়। যতদিন পর্যন্ত সারা বিশ্ব করোনা ঝুঁকি মুক্ত না হয়, ততদিন আমাদের স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে। নিজের, নিজের সন্তানের, পরিবারের জন্য এবং বয়স্ক নাগরিকদের চিন্তা করে সবাইকে মাস্ক পরতে হবে।

 

শেরপুরে করোনা প্রতিরোধে পুলিশের মাস্ক বিতরণ ও সচেতনতামূলক র‌্যালি

রাজাদুল ইসলাম বাবু, শেরপুর: ‘মাস্ক পরার অভ্যেস. করোনামুক্ত বাংলাদেশ’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে করোনা পরিস্থিতি নতুন করে অবনতি হওয়ায় করোনার দ্বিতীয় ধাপ মোকাবেলায় জনসচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে শেরপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে সচেতনতামূলক র‌্যালি ও মাস্ক বিতরণ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ২১ মার্চ রবিবার সকালে শহরের নিউমার্কেট মোড়ে পুলিশ সুপার হাসান নাহিদ চৌধুরী ওই কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ওইসময় তিনি করোনা মোকাবেলায় প্রত্যেককে ঘর থেকে বের হওয়ার সময় অবশ্যই মাস্ক পরার পাশাপাশি স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে চলার আহবান জানান।

উদ্বোধনকালে ডিআইও-১ আবুল বাশার মিয়া, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল আলম ভুইয়া, ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আলম, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) বন্দে আলী মিয়া, প্রেসক্লাবের সভাপতি শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিন, জনউদ্যোগ আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ, শহর কমিউনিটি পুলিশের সাধারণ সম্পাদক কাজী মতিউর রহমান মতি, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শোয়েব হাসান শাকিল, সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম রেজাসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন। জেলার প্রতিটি উপজেলাতেই পুলিশ ওই কর্মসূচি শুরু করেছে।

জয়পুরহাটে করোনার সংক্রমণ বাড়ায় স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে মাঠে নেমেছে পুলিশ

সুমন কুমার সাহা, জয়পুরহাট: দেশব্যাপী সংক্রমণ ও মৃত্যু বাড়ায় করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে পুণরায় মাঠে নামছে জয়পুররহাটের ট্রাফিক পুলিশ। শহরের বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সাধারণ মানুষদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে কাজ করে যাচ্ছেন তারা।

রোববার দুপুরে শহরের জিরো পয়েন্ট ও বাটার মোড় এলাকায় বাস, অটোরিকশায় সাধারণ মানুষের মধ্যে যারা মাস্ক ব্যবহার করছেন না তাদের বুঝিয়ে সচেতন করছেন ট্রাফিক পুলিশ পরিদর্শক (টিআই) সহ অন্যান্য সদস্যরা।

শহরের জিরো পয়েন্ট এলাকায় কর্মরত পুলিশ পরিদর্শক (টিআই) হাসান মিয়া ও নাজমুল হোসেন বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের নির্দেশে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে জয়পুরহাটের ট্রাফিক পুলিশ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে নিরলসভাবে কাজ করছে। সাধারণ মানুষকে বার বার সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার এবং মাস্ক ব্যবহারের কথা বলা হচ্ছে।

জয়পুরহাট এর সিভিল সার্জন ডাঃ ওয়াজেদ আলী জানান, এক সপ্তাহে নতুন করে জেলায় ৮ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।

 

ঝিনাইদহে করোনা প্রতিরোধে পুলিশের মাস্ক বিতরণ

কামরুজামান লিটন, ঝিনাইদহ: “মাক্স পরার অভ্যাস, কোভিড মুক্ত বাংলাদেশ” এই শ্লোহানকে সামনে রেখে ঝিনাইদহে জনসাধারণের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেছে জেলা পুলিশ। রোববার সকালে শহরের পোস্ট অফিস মোড়, কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল, পায়রা চত্বর, আরাপপুরসহ শহরের বিভিন্ন স্থানে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করা হয়। এসময় মাস্ক না পরে শহরে চলাচলকারী সব শ্রেণীর মানুষের মাঝে মাস্ক বিতরণ করেন ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আনোয়ার সাইদ, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সালাউদ্দীনসহ জেলায় কর্মরত পুলিশ কর্মকর্তারা। পুলিশ সুপার মুনতাসিরুল ইসলাম বলেন, সম্প্রতি কোভিড-১৯ করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন কর্মসূচি নিয়ে আমরা মানুষের মাঝে এগিয়ে আসছি। মানুষকে মাক্স পরাসহ বিভিন্ন স্বাস্থ বিধি মেনে চলার বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আমরা আইন প্রয়োগ না করে মানুষ যেন মাক্স পরে সে ব্যাপারে সচেতন গড়ে তোলা। আমরা চাই যে, করোনার মহামারি থেকে জেলার মানুষ গুলো যেন সুরিক্ষত থাকুক।

 

ফুলবাড়ী থানা পুলিশের উদ্যেগে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ ও জনসচেতনতামূলক প্রচারণা অনুষ্ঠিত

বিপুল মিয়া, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম): ”মাক্স পড়ি সুস্থ থাকি করোনা মুক্ত দেশ গড়ি” এই স্লোগান কে সামনে রেখে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা ও বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করেছে ফুলবাড়ী থানা পুলিশ।

২১ মার্চ রবিবার সকাল ১১ টায় ফুলবাড়ী থানা পুলিশের আয়োজনে উপজেলা সদরে অনুষ্ঠিত জনসচেতনতা মূলক প্রচারণায় ফুলবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রাজীব কুমার রায় বলেন, করোনা সংক্রমণ দিনে দিনে বেড়েই চলছে। অন্যদিকে আমরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে একেবারেই উদাসীন। অনেকেই মাস্ক পড়ছি না, সামাজিক দূরত্ব মানছি না।এতে আমরা যেমন নিজেরা করোনায় সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ছি পাশাপাশি পরিবারকে ঝুঁকিতে ফেলছি। করোনায় সংক্রমিত হওয়া থেকে বাঁচতে সকলকে যথাযথ ভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার আহ্বান জানান তিনি।

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন ফুলবাড়ী থানা পুলিশের তদন্ত অফিসার সারোয়ার পারভেজ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এসআই ইয়াছিন আলী ,জনসচেতনতা মূলক প্রচারণা শেষে ফুলবাড়ী থানা পুলিশের পক্ষ থেকে উপস্থিত সকলের মাঝে বিনামূল্যে মাস্ক বিতরণ করা হয়।