সবাই মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে হবে: শাহীন চাকলাদার

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহীন চাকলাদার বলেন, আমরা জনকল্যাণের জন্য রাজনীতি করি। কল্যাণমূলক কাজ আমাদের করতে হবে। বিগত দিনে যা হয়েছে সেটি ভুলে গিয়ে সবাই মিলেমিশে ঐক্যবদ্ধভাবে থাকতে হবে।

শাহীন চাকলাদার বলেন, যে সকল গরীব ও অসহায় মানুষের ঘর নাই আওয়ামী লীগ সরকার তাদের ঘর করে দিচ্ছে। আমি কাজে বিশ্বাসী, কথায় বিশ্বাসী না। নেতা হওয়ার থেকে মানুষের ভালবাসা পাওয়াটা আগে দরকার। কারণ ঐক্যের বিকল্প নাই। এই নির্বাচন হচ্ছে সংগঠন গোছানো নির্বাচন।

সোমবার সন্ধ্যায় কেশবপুর উপজেলার মঙ্গলকোট ইউনিয়ন, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের সমন্বয়ে মঙ্গলকোট মাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত কর্মীসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি আরো বলেন, আগামী ২৯ মার্চ উপ-নির্বাচনকে ঘিরে কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগ ও তার অংগ সংগঠন আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ এখন অনেক অনেক বেশি শক্তিশালী। আর এই ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগকে কেউ পরাজিত করতে পারবে না।

মঙ্গলকোট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাসুদুর রহমান মাসুদের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল হালীম, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এস এম রুহুল আমিন, সহ-সভাপতি উপজেলা চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব কাজী রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা, সহ-সভাপতি এ্যাড. রফিকুল ইসলাম পিটু, অভয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সরদার ওলিয়ার রহমান, যশোর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইউপি চেয়ারম্যান শাহারুল ইসলাম, কেশবপুর পৌর মেয়র রফিকুল ইসলাম মোড়ল, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ স্বপন কুমার মুখার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক গৌতম রায়, মঙ্গলকোট ইউপি চেয়ারম্যান মনোয়ার হোসেন, যশোর জেলা পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব হাসান সাদেক, সাংবাদিক আশরাফ-উজ-জামান খান, আওয়ামী লীগনেতা আব্দুল কাদের বিশ্বস, মঙ্গলকোট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল খালেক মোড়ল, যুগ্ম-সম্পাদক মাস্টার আজিজুর রহমান, শিবপদ কুন্ডু, সাজ্জাদ হোসেন, ডা: শহিদুল ইসলাম ও ছাত্রলীগ নেতা মাসুদ রানা জয়। অনুষ্ঠানের শুরুতেই পবিত্র কোরআন শরীফ থেকে তেলওয়াত করেন হাফেজ মফিজুর রহমান এবং গীতা থেকে পাঠ করেন মাস্টার তপন কুমার ব্রহ্ম।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব এ.কে.এম খয়রাত হোসেন, সহ-সভাপতি যশোর জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম আফজাল হোসেন, যশোর জেলা পরিষদের সদস্য আলহাজ্ব হাসান সাদেক ও সোহরাব হোসেন, মলিনামপুর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন লাভলু, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য প্রকৌশলী হাসান আলমগীর, যশোর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. আসাদুজ্জামান আসাদ, যশোর শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদ হাসান বিপু, মণিরামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক ফারুক হোসেন, যশোর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রওশন ইকবাল শাহী, কেশবপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাসিমা সাদেক, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ফিরোজা আক্তার নাহিদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ স্বপন কুমার মুখার্জী, সাংগঠনিক সম্পাদক পৌর কাউন্সিলর শেখ এবাদত সিদ্দিক বিপুল, সাংগঠনিক সম্পাদক সাগরদাঁড়ী ইউপি চেয়ারম্যান কাজী মুস্তাফিজুল ইসলাম মুক্ত, সুফলাকাটি ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ মাষ্টার, ত্রিমোহিনী ইউপি চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান আনিস, বিদ্যানন্দকাটি ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন, পাঁজিয়া ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মুকুল, গৌরীঘোনা ইউপি চেয়ারম্যান এস এম হাবিবুর রহমান হাবিব, সাবেক চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান বাচ্চু, সিনিয়র আওয়ামী লীগনেতা সন্তোষ দাস, আলতাফ হোসেন বিশ্বাস, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী, মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দীন, অধ্যক্ষ মশিয়ার রহমান, উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মফিজুর রহমান মফিজ, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক এস এম বাবর আলী, শিক্ষা ও মানব সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক মহিবুর রশিদ, সদস্য শাহাদাৎ হোসেন, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-আহ্বায়ক এ্যাড. মিলন মিত্র, যুগ্ম-আহ্বায়ক পৌর কাউন্সিলর জামাল উদ্দীন সরদার, উপজেলা কৃষকলীগের সভাপতি সৈয়দ নাহিদ হাসান, সাধারণ সম্পাদক রমেশ চন্দ্র দত্ত, উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক প্যানেল মেয়র বিশ্বাস শহিদুজ্জামান শহিদ, সাবেক আহ্বায়ক প্রভাষক কাজী মুজাহীদুল ইসলাম পান্না, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভানেত্রী রাবেয়া ইকবাল, সাধারণ সম্পাদিকা মমতাজ খাতুন, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভানেত্রী অধ্যাপিকা রেবা ভৌমিক, উপজেলা ছাত্রলীগের আহ্বায়ক কাজী আজাহারুল ইসলাম মানিক, আবুল হাসান, উপজেলা যুব মহিলা লীগের সভানেত্রী মিনু রানী দে ইতি, সাংগঠনিক সম্পাদিকা ইউপি সদস্য রেহেনা ফিরোজ, পৌর কাউন্সিলর আতিয়ার রহমান, পৌর কাউন্সিলর মফিজুর রহমান খান, পৌর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদিকা ফাতেমা খাতুন, আওয়ামী লীগনেতা মোসলেম উদ্দীন, গাজী গোলাম সরোয়ার, মুনছুর আলী, সাঈদুর রহমান সাঈদ, আবু বক্কার সিদ্দিক, মশিয়ার গাইন, কবির হোসেন, মাওঃ আব্দুল হালিম, শহিদুজ্জামান শাহিন, জি এম আলতাফ হোসেন, জি এম হাফিজুর রহমান, ডাঃ নূরুল ইসলাম, আব্দুর রশিদ, মিজানুর রহমান বাবু, জিয়াউর রহমান জিয়া, আমিন উদ্দীন, আঃ রউফ, হাবিবুর রহমান হাবিব, আব্দুল কুদ্দুস, নজরুল ইসলাম, আক্তারুজ্জামান, সাবেক পৌর কাউন্সিলর মনোয়ার হোসেন মিন্টু, উজ্জ্বল, স্বেচ্ছাসেবক লীগনেতা আব্দুল গফ্ফার, তরিকুল ইসলাম, আবুল বাসার খান, সেলিম খান, মাসুদুর রহমান, শেখ আসাদ, পৌর কাউন্সিলর মেহেরুন নেসা মেরী, পৌর কাউন্সিলর মনিরা খানম, ইউপি সদস্য কামাল হোসেন, ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম, ইউপি সদস্য হাফিজুর রহমান হাফিজ, ইউপি সদস্য মৃণাল দাস, ইউপি সদস্য নাদিরা বেগম, মহিলা আওয়ামী লীগের মঞ্জুয়ারা বেগম, আনোয়ারা বেগম, মমতাজ বেগম, আসিয়া, যুবলীগনেতা আল আলাল দিলু, ওহেদুজ্জামান মিন্টু, টিপু সুলতান, লিটন হোসেন, শামীম রোজা, আল হেলাল, আব্দুল আলীম, তহিদুর রহমান, ওবায়দুর রহমান নীল, মেহেদী হাসান শিমুল, তৌহিদুজ্জামান তহিদ, তরিকুল ইসলাম টুটুল, আশরাফুল ইসলাম প্রমুখ।