ঠান্ডা লেগে হাঁচি না থামলে যা যা করণীয়

ছবি: সংগৃহীত

নাকে কোনও ক্ষতিকারক পদার্থ ঢুকলে হাঁচির মাধ্যমে শরীর তা বের করে দিতে চায়। তবে সর্দি লাগলে বা অ্যালার্জির কারণে মানুষের অহেতুক হাঁচি হতে পারে। একবার, দুবার হাঁচি হলে তেমন কোনও সমস্যা নেই। তবে বারবার হতে থাকলে অসহ্য লাগে। ঘন ঘন নাকে হাত দিতে হয়। অনেকেরই এ সমস্যা আছে। এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঘরোয়া উপায়ে সমাধান সম্ভব।

নানা কারণ যেমন-, ধুলা, ফুলের রেণু, ছোট পোকামাকর, পশুর রোম, কোনও সুগন্ধি, মসলাদার খাবার, গোলমরিচ, ভাইরাস ইত্যাদি থেকে হাঁচি হতে পারে। ভারতীয় গণমাধ্যম এই সময়ের এক প্রতিবেদনে এই সমস্যা মোকাবিলায় কয়েকটি সমাধানের কথা বলা হয়েছে। যেমন-

আরো পড়ুন:
> ২০০ টাকায় দেখা যাবে বিপিএল, বুধবার থেকে টিকিট বিক্রি শুরু
> বর্তমান সরকার রাষ্ট্র কাঠামোকে ভেঙে ফেলেছে – নজরুল ইসলাম খান

মধু: বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, মধু খেলে হাঁচির সমস্যা কমতে পারে। ঠান্ডার সমস্যা কমাতে মধু দারুণ কাজ করে। প্রতিদিন কিছুটা পরিমাণে মধু খেলে শরীরে প্রদাহ কমে।

ভাপ নিন : হাঁচি কমানোর কার্যকরী উপায় হলো ভাপ নেওয়া। এজন্য পানি গরম করুন। তারপর তোয়ালে দিয়ে মাথা ঢেকে ভাপ নিন। এতে নাক খুলে যাবে। প্রতিদিন একবার করে ভাপ নিতে পারলে অ্যালার্জির সমস্যাও কমে।

বেশি করে খাবেন না : কেউ কেউ অনেকটা করে খাবার একসঙ্গে খান। খাওয়ার পরই তারা অ্যালার্জির সমস্যায় ভোগেন। তাই বেশি খাবার একসঙ্গে খাবেন না। বরং অল্প করে বারবার খান। এতে ভালো থাকতে পারবেন। তা না হলে জটিলতা বাড়তে পারে।

নাক পরিষ্কার রাখুন: নাক পরিষ্কার না করার কারণে হাঁচির সমস্যা হয়। সেক্ষেত্রে নিয়মিত নাক পরিষ্কার করুন। প্রয়োজনে নাক ঝেরে নিতে পারেন। এর মাধ্যমে ফরেন বডি বেরিয়ে যাবে।

ভিটামিন সি যুক্ত খাবার: ভিটামিন সি-এর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। এ কারণে এ ধরনের খাবার রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। ইমিউনিটিও বাড়ায়। এজন্য নিয়মিত লেবু জাতীয় খাবার বেশি করে খান।
মাস্ক কেনার সময় যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন

জানুয়ারি ০৩, ২০২৩ at ২০:৪৫:০০(GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/দেপ/ইমস