আগামী মাস থেকে আর বিদ্যুৎ-জ্বালানির কষ্ট থাকবে না: প্রধানমন্ত্রী

শনিবার (১৯ নভেম্বর) সকালে গণভবনে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সভায় প্রারম্ভিক বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারপরও তেল, পানি এবং জ্বালানি ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী ও মিতব্যয়ী হতে হবে। কারণ সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দার যে প্রভাব তা থেকে আমরা মুক্ত নই।

আরো পড়ুন:
যশোরে শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে মিন্টুর নেতৃত্বে বিশাল প্রচার মিছিল

কারো এক ইঞ্চি জমিও যেন খালি না থাকে। যে যা পারেন উৎপাদন করেন। নিজের জমিতে ফসল ফলান। কেননা সারাবিশ্বের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই খারাপ। আমাদের নিজেদের খাদ্যের সংস্থান নিজেরা করতে পারলে বিশ্বব্যাপী চলমান দুর্ভোগ্যের আঁচ বাংলাদেশে লাগবে না। সরকারপ্রধান বলেন, আমরা খাদ্য উৎপাদন বাড়িয়েছি। আমাদের যা প্রয়োজন তার থেকে বেশি উৎপাদন করছি। তারপরও আমরা আপৎকালের জন্য খাদ্য সবসময় মজুত রাখি, যেন আমার দেশের মানুষের কোনো কষ্ট না হয়।

মানুষকে বিনামূল্যে এবং কমমূল্যে খাদ্য সরবরাহ করার কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, বেশি দাম দিয়ে সব জিনিস কিনে নিয়ে এসে কম দামে দিচ্ছি যাতে কোনো মানুষ খাদ্যে কষ্ট না পায়। টিসিবির কার্ডের মাধ্যমে চাল, ডাল, তেল, চিনি ভর্তুকিতে দিচ্ছি। এক কোটি মানুষ এটা পাচ্ছে। প্রায় ৫০ লাখ মানুষকে আমরা ১৫ টাকায় দিচ্ছি আর ৫০ লাখ পরিবার পাচ্ছে বিনাপয়সায়। যারা বয়োবৃদ্ধ তাদের দিচ্ছি।

নভেম্বর ১৯, ২০২২ at ১৯:৩৮:০০(GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/দেপ/ইমস