সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছিলেন, প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি বাতিল না করলে ক্যাপ্টেন্সি দূরে থাক, জাতীয় দলেই জায়গা হবে না তার। দিনকয়েক আগে বেটউইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন সাকিব। ওই প্রতিষ্ঠানটির শুভেচ্ছাদূত হন তিনি। এ খবর ফেসবুকে নিজেই জানিয়েছিলেন সাকিব। কিন্তু বিতর্কটা শুরু হয় মূলত অন্য কারণে।
কারণ বেটউইনার নিউজ হচ্ছে বেটউইনার ডটকমের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান, যা অনলাইনে জুয়া খেলার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে পরিচিত। এখানেই যত আপত্তি বিসিবির। আর বাংলাদেশের আইনেও জুয়া নিষিদ্ধ। তাই এ জাতীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে, এমন কিছুর সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হওয়াকে নীতিবিরুদ্ধ হিসেবে বিবেচনা করে বিসিবি। গুঞ্জন আছে, বেটউইনার নিউজের সঙ্গে প্রায় ১০ কোটি টাকায় চুক্তি করেছিলেন সাকিব।
গণমাধ্যমের খবরে জানা যাচ্ছে, বিসিবি সভাপতির সঙ্গে টেলিফোন আলাপে বেটউইনার নিউজের সঙ্গে চুক্তি বাতিলের কথা মৌখিকভাবে আগেই জানিয়েছিলেন সাকিব। যদিও তার কাছ থেকে এ ব্যাপারে লিখিত প্রতিশ্রুতির অপেক্ষায় ছিল বোর্ড। জানা গেছে, সাকিব ইস্যুতে বোর্ড সভাপতির বৃহস্পতিবারের ব্রিফিংয়ের পরপরই টাইগার অলরাউন্ডারের চিঠি পায় বিসিবি।
আগষ্ট ১১,২০২২ at ২১:৫৪:০০ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/ দেপ/শই