কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সম্পাদক লেখকের নির্দেশে শিবিরের কাছে কমিটি বিক্রি!

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য ও সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সুমন হোসেন। ফাইল ছবি

বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের নির্দেশেই দুই ইসলামী ছাত্র শিবিরের কাছে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা কমিটি বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সুমন হোসেন কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদককে নিয়মিত মাদক ও মাসোয়ারা প্রদানের মাধ্যমে নেতা হওয়ার জন্য বিনোয়গকৃত ৩০ লাখ উঠানোর জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। সাতক্ষীরা ছাত্রলীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীরা এমনটাই দাবি করেছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ১৭ লাখ টাকায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ সাতক্ষীরা সদর উপজেলা শাখার আংশিক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুজনেই শিবিরকর্মী। আর এই কমিটির দুই জনই জেলা সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেনের লোক।

সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম আশিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক মো. সুমন হোসেন স্বাক্ষরিত এক পত্রে রাজিব ইমরানকে সভাপতি ও হাছানুর জামানকে সাধারণ সম্পাদক করে এই কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে বৃহস্পতিবার (২৮ এপ্রিল) অনুমোদিত হলেও বিষয়টি শুক্রবার প্রকাশ পায়।সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের কমিটির সভাপতি রাজিব ইমরান ও সাধারণ সম্পাদক হাছানুর জামান দুজনই শিবিরের সক্রিয় সদস্য। এমনকি আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধেও তারা নানা সময় কথা বলেছেন বলে প্রমাণ পাওয়া গেছে।

শিবিরকর্মী থেকে সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি বনে যাওয়া রাজিব ইমরানের ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইল ঘেটে রীতিমত বিস্মিত হয়েছেন অনেকেই।২০১৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজিব ইমরান তার ব্যক্তিগত প্রোফাইলে (https://web.facebook.com/rajib.spi) দা হাতে একটি শিশুর ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে লেখা আছে, ‘আমি লেংটা মনির, নৌকায় ভোট চাইতে আইলে ঠ্যাং কাইট্টা রাইখা দিমু।’ ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারি তিনি তার প্রোফাইলে আরও একটি ছবি পোস্ট করেছেন। যেখানে ২০১৪ সালের ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে লেখা আছে, ‘হালার-পো হালা, আজ তোর একদিন, কি আমার একদিন! ভোট না দিয়ে যাবি কৈ?’

২০১৮ সালের ৬ আগস্ট তিনি তার প্রোফাইলে একটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন, ‘কাদের সাহেব, “যারা হেলমেট পড়ে বা মুখ ঢেবে ছাত্রদের মারধর করে এবং লাঠি, চাপাতি নিয়ে পুলিশের সাথে ঘুড়ে বেড়ায় তাদেরকে কি বিএনপি জামাত শিবির বলে, আপনার চাইতে মখা ভাল ছিলো।”২০১৮ সালের ৮ আগস্ট তিনি তার প্রোফাইলে একটি স্ট্যাটাসে লিখেছেন, মেজর অব শাহ আলম যা বলছিলেন সেটা এখন আমাদের কাছে পরিষ্কার, Make yourself prepared be stronger, অনেক অস্র দেবো পরিশিক্ষণ হবে, prepared to remain ready to fight our common enymy. ce ce ce hasina lojjai বাচিনা।

আর ছাত্রলীগের কমিটিতে সভাপতি পদ পাওয়ার পর ৩০ এপ্রিল প্রথম প্রহরে তিনি তার প্রোফাইলে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেনের সাথে একটি ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, ধন্যবাদ দিলে আপনাকে ছোট করা হবে ভাই, অনেক আগে থেকে আপনার সাথে আমার পরিচয়, সব সময় নিজের ছোট ভাইয়ের মত ভালবাসা দিয়েছেন, ভুলগুলো সব সময় ধরায় দিবেন, আর যে দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন তার সঠিক ব্যবহার যেন করতে পারি তার জন্য দোয়া করবেন।’এদিকে, সাধারণ সম্পাদক হওয়া হাসানুজ্জামান সদর উপজেলার ধুলিহর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ-সম্পাদক ও ইউনিয়নের জাহানাবাজ গ্রামের কাওছার আলীর ছেলে।

ধুলিহর ইউনিয়ন আ’লীগের নেতারা জানান, আওয়ামী রাজনীতিরসাথে কখনো জড়িত না থাকলেও বিগত সময়ে পকেট কমিটির মাধ্যমে হাসানুজ্জামানকে ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ-সম্পাদক করা হয়। যেটা নিয়ে আপত্তি ছিলো তৃণমূল পর্যায়ের ত্যাগী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ভিতরে। কখনো হাসানুজ্জামানকে তারা সরকার দলীয় কোন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করতে দেখেননি। বরং উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, ইউপি নির্বাচনে নৌকার বিপক্ষে কাজ করেছিল। যেটা সম্পর্কে সকলে অবগত। কিন্তু, টাকা দিয়ে এক আ’লীগ নেতাকে ম্যানেজ করে তার মাধ্যমে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হয়েছে সে।ধুলিহর ইউনিয়ন আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বোরহান উদ্দীন, সাধারণ-সম্পাদক মিজানুর রহমানসহ একাধিক নেতারা বলেন, হাসানুজ্জামান আওয়ামী পরিবারের সন্তান না। অথচ বিগত সময়ে ত্যাগী নেতাদের বঞ্চিত করে হাসানুজ্জামানকে সাধারণ-সম্পাদক করে পকেট কমিটি গঠন করে তৎকালীন উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ-সম্পাদক। বিগত সময়ের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন, ইউপি নির্বাচনে প্রকাশ্যে নৌকার বিপক্ষে কাজ করেছিল।

নৌকার বিপক্ষে কাজ করার কথা স্বীকার করে সদর উপজেলা সাধারণ সম্পাদক হাসানুজ্জামান বলেন, আমি শুধুমাত্র উপজেলা নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর বিপক্ষে কাজ করেছিলাম। ওই ঘটনাকে পুঁজি করে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা আমার বিপক্ষে নানা রকম অবান্তর তথ্য ছড়াচ্ছে।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক উপজেলা ছাত্রলীগের এক সভাপতি প্রার্থী জানান, জেলা ছাত্রলীগের সম্পাদক সুমন ভাই আমার কাছে ১০ লাখ টাকা দাবি করে। আমি ৫ লাখ টাকা দিতে রাজি হই। তবে রাজিব ইমরান ৮ লাখ টাকা দেওয়ায় তাকে সভাপতি করেছে। আর সাধারণ সম্পাদকের কাছ থেকে নিয়েছে ৯ লাখ। যা সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের এক নেতার হাত দিয়েই নিয়েছে।

এদিকে সম্প্রতি তালা উপজেলা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ আকিব জেলা সাধারণ সম্পাদক সুমনের পরামর্শের টর্চার সেল খুলে এক ছাত্রকে নির্যাতন করে। এ ঘটনায় দেশজুড়ে আলোচনায় আসে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন এর কর্মকান্ড।তবুও বেপরোয়া এই ছাত্রলীগ নেতার দলের পরিপন্থী কর্মকাণ্ড যেন থেমে নেই। দলের বিরুদ্ধে কাজ করা দুই শিবিরকর্মীকে বানালেন সভাপতি-সম্পাদক।কাদেরকে দেওয়া হলো সাতক্ষীরা সদর উপজেলা ছাত্রলীগের পদ? এমন প্রশ্ন এখন ছাত্রলীগেরই ত্যাগী নেতা-কর্মীদের মুখে।তবে এ বিষয়ে জানার জন্য সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আশিকুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন ও সদর উপজেলা ছাত্রলীগের সদ্য অনুমোদিত কমিটির সভাপতি রাজিব ইমরানের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

আরো পড়ুন :
যুবলীগ চেয়ারম্যান পরশ ও তার স্ত্রী করোনায় আক্রান্ত
যশোর পৌরসভার কাউন্সিলর মিলনের ব্যতিক্রম উদ্যেগে দেড় হাজার প্যাকেট ঈদ সামগ্রী বিতরণ

সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের কমিটি অনুমোদনের পর থেকেই নানা কারণে ঐতিহ্যবাহী সংগঠনকে কলংকিত করা হচ্ছে। সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সুমন হোসেনের নেতৃত্বে সকল অপকর্মে হচ্ছে বলেও জানা গেছে। স্থানীয় সূত্র ও ছাত্রলীগের ৮ সদস্যের একাধিক নেতা দাবি করেছেন, সুমন হোসেন খুব জোরেই দাবি নিয়ে বলেন, ‘আমি ৩০ লাখ টাকা খরচ করে জেলা ছাত্রলীগের নেতা হয়েছি, এখন ব্যবসা-চাঁদাবাজি করে এবং কমিটি বিক্রি করে টাকা উঠাচ্ছি, কেউ আমার কিছুই করতে পারবে না।’
অপরদিকে প্রতারণাসহ নানান অপকর্মের অভিযোগ রয়েছে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সম্পাদকের বিরুদ্ধে। কমিটি গঠনের আগে সাধারণ সম্পাদক মোঃ সুমন হোসেনের মা আম্বিয়া খাতুন জামায়াতের রোকন, চাচা জেলা জামায়াতের সুরা সদস্য এবং তিনি নিজে মাদকাসক্ত বলে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের নেতৃত্বের কাছে অভিযোগও গিয়েছিল। গত বছরের মে মাসের ২৫ তারিখে ৮ সদস্য বিশিষ্ট সাতক্ষীরা জেলা ছাত্র লীগের কমিটি গঠন করা হয়। সেখান থেকেই প্রতারণা, চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ উঠছে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে।

সম্প্রতি সাতক্ষীরা সদরের বিনেরপোতা এলাকায় সরকারী মাটি কাটতে যেয়ে এলাকাবাসীর ধাওয়া খেয়ে পালিয়ে এ যাত্রায় রেহায় পান সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন। বিভন্ন পত্র-পত্রিকায় এমন খবর ছড়িয়ে পড়ে। জানা যায় শনিবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ১২টার দিকে ওই ঘটনা ঘটে। এসময় সুমনের সাথে সাবেক পৌর ছাত্রলীগের সভাপতি রাতুল, সরকারী কলেজ ছাত্রলীগ নেতা রিয়াদ হোসেনসহ সুমনের সাঙ্গপাঙ্গরা।নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয়রা জানান, মসজিদ, মাদ্রাসা ও স্কুল ভরাটের কথা বলে জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সুমন হোসেন চুরি করে বেতনা নদী খননের ফলে স্তুপ হয়ে যাওয়া সরকারী মাটি ড্রাম ও ট্রাকে করে বিভিন্ন ভাটায় বিক্রি শুরু করে। রাতদিন জনবসতি পূর্ণ এলাকার রাস্তা দিয়ে ৪০ টির মত ড্রাম ও ট্রাক চলাচলের ফলে রাস্তা নষ্ট হতে শুরু করে এবং স্থানীয়রা গাড়ীর তান্ডবে অতিষ্ঠ হয়ে যায়।

গত শনিবার দুপুর ১২ টায় ছাত্রলীগ নেতা সুমন হোসেনের মাটিবহন কারী ওই ড্রাম ও ট্রাক আটকে দেয়। খবর পেয়ে ছাত্রলীগ নেতা সুমন হোসেন তার সাঙ্গপাঙ্গদের নিয়ে স্থানীয়দের উপর হামলার চেষ্টা চালায়। এসময় স্থানীয়রা দলবদ্ধ হয়ে সুমন হোসেন ও তার সাঙ্গপাঙ্গদের ধাওয়া দিলে তারা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে মেম্বর বিশ্বনাথের হাতে পায়ে ধরে সুমন হোসেন গাড়ীগুলো স্থানীয়দের কবল থেকে ছাড়িয়ে নিয়ে আসে।স্থানীয়রা আরো বলেন, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের পাওয়ার খাটিয়ে সুমন হোসেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের কিছু অসৎ কর্মকর্তার যোগসাজসে গত মাস খানেক ধরে বেতনার মাটি গিলে খাচ্ছে। সে বিভিন্ন ভাটায় প্রতি ড্রাম বা ট্রাক ২৭০ টাকা করে প্রতিদিন ২৫০/৩০০ গাড়ী মাটি বিক্রি করছেন। সেই হিসেবে সুমন হোসেন প্রতিদিন আনুমানিক ৭০/৮০ হাজার টাকা আয় করছেন।

এর আগে গত বছরের ১৪ আগষ্ট সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচির নামে প্রতারণা ও চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠে। জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের সামনে ব্যাগে রক্তযুক্ত নল লাগিয়ে শার্টের নিচ দিয়ে সেই নল স্থাপন করে রক্তদানের ভঙ্গিমা করে ছবি তুলেই কর্মসূচি সমাপ্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে গত ১৪ আগস্ট বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা ছাত্রলীগ কার্যালয়ে সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম আশিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এক রক্তদান কর্মসূচি পালিত হয়। এতে উদ্বোধক হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি একেএম ফজলুল হক এবং প্রধান অতিথি হিসেবে জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম এবং অন্যান্য আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যের আশকারা এবং নির্দেশনাতেই সকল অপকর্ম করে যাচ্ছেন মো সুমন হোসেন। দিন দিন বেপোরোয়া কমিটি বাণিজ্য করে লাগামহীন চাঁদাবাজির মাধ্যমে সাতক্ষীরাবাসীকেই অতিষ্ঠ করে তুলেছে সুমন। ছাত্রলীগকে কলংকমুক্ত করার জন্য সুমন হোসনকে বহিষ্কার করারও দাবি তুলেছেন তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। এ বিষয়ে তারা ছাত্রলীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত চার নেতার কাছে লিখিত অভিযোগ জানাবেন বলেও জানা গেছে।এসব অভিযোগের বিষয়ে কয়েকবার ফোন করা হলেও সাতক্ষীরা জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. সুমন হোসেন ফোন ধরেননি। এমনকি কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য, যাকে নিজ জন্মভূমি যশোরের মনিরামপুরে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে তিনিও ফোন ধরেননি।

ref: vorerpata

 মে ০১, ২০২২ at ১৫:২৮:৪০(GMT+06)
দেশদর্পণ/ভোপা/তআ/মেহা