মিহির ঘোষসহ নেতাকর্মীদের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে নেতৃবৃন্দের যৌথ বিবৃতি

গিদারী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন চলাকালে কাউন্সিলবাজারে সংঘটিত ঘটনার প্রেক্ষিতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মিথ্যা মামলা দায়ের করায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দ।

বিবৃতি প্রদানকারী নেতৃবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন- বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটব্যুরো সদস্য প্রবীণ রাজনীতিবিদ আমিনুল ইসলাম গোলাপ, গণফোরাম, গাইবান্ধা জেলা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা ময়নুল ইসলাম রাজা, জেলা সিপিবি’র সাবেক সভাপতি ওয়াজিউর রহমান রাফেল, জেলা জাসদের সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য জিয়াউল হক জনি, বাসদ (মার্কসবাদী)’র গাইবান্ধা জেলা আহবায়ক আহসানুল হাবীব সাঈদ, ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি প্রণব চৌধুরী খোকন, বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন, জেলা সমন্বয়ক এ্যাড. নওশাদুজ্জামান, সদস্য সচিব মনজুর আলম মিঠু, জেলা বাসদ সমন্বয়ক গোলাম রব্বানী, কৃষক শ্রমিক জনতালীগের জেলা সভাপতি মোস্তফা মনিরুজ্জামান, জেলা সিপিবি’র সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মুকুল, ওয়ার্কার্স পার্টি (মার্কসবাদী) জেলা সংগঠক মৃণাল কান্তি বর্মণ প্রমুখ।

বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, গত ১১ নভেম্বর গাইবান্ধা সদর উপজেলার গিদারী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলীয় প্রার্থী ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনটি কেন্দ্রে জোরপূর্বক ভোট নিয়ে নেয় এবং পরবর্তীতে কাউন্সিল বাজার কেন্দ্রে গিয়ে জনগণের প্রতিরোধের মুখে পড়ে। নিজের অপকর্ম ঢাকতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এবং হয়রানির উদ্দেশ্যে কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জেলা সভাপতি মিহির ঘোষ, চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বাসদ (মার্কসবাদী)’র জেলা নেতা গোলাম সাদেক লেবু, চেয়ারম্যান প্রার্থী ও কমিউনিস্ট পার্টির জেলা কমিটির সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য কৃষক নেতা ছাদেকুল ইসলাম মাস্টার, চেয়ারম্যান প্রার্থী মতিয়ার রহমান মতিনসহ ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার নেতাকর্মীর নামে ও অজ্ঞাত উল্লেখ করে রাষ্ট্রদ্রোহ ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে।

নেতৃবৃন্দ এই মিথ্যা মামলার তীব্র নিন্দা জানান এবং অবিলম্বে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।