পেকুয়ায় নির্বাচন অফিসে এক জীবিত ব্যক্তির রেকর্ড মৃত্যু তালিকায়

কক্সবাজারের পেকুয়ায় নির্বাচন অফিসে এক জীবিত ব্যক্তির রেকর্ড মৃত্যু তালিকায় সংযোগক্ত করা হয়েছে। তথ্য সুত্রে জানাযায়, পেকুয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ চৌধুরী কোভিড ১৯ টিকার রেজিষ্ট্রেশন করতে গেলে তাজ্জব কান্ড ঘটে যায়। ওনার আইডি কার্ড কোন তথ্য দিচ্ছে না। বিভিন্ন ডিভাইস থেকে চার্জ দিয়ে ও তথ্য না পেয়ে নির্বাচন অফিসে গেলে সেখানেও মাষ্টার হানিফ চৌধুরীর নাম মৃত ব্যক্তির তালিকায় রেকর্ড দেয়া যায় । আপাতত ওনার আইডি দিয়ে কিছুই হচ্ছেনা।

মাষ্টার হানিফ চৌধুরীর আইডি কার্ড ঠিক করতে নাকি নানা প্রত্যয়ন অগ্রায়নের প্রয়োজন আছে। তারপরও নাকি ঠিক হবেনা দু চার বার নির্বাচনকমিশন সচিবালয়ে যেতেই হবে। হানিফ চৌধুরী পেকুয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। এমন একজন সর্ব পরিচিত ব্যক্তি তার নাম কি ভাবে কর্তন তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়। তাহলে এসব অনিয়ম কি চোখ বন্ধ করে হয়? তিনি একজন সরকারি কর্মচারী তাঁর প্রত্যাহিক তথ্যের জন্য এন আইডির প্রয়োজন আছে। এখন সব কাজ স্থবির হয়ে থাকবে। এ দায় কে বহন করবে।

মাষ্টার হানিফ চৌধুরী জানান, আমি কোভিড ১৯ টিকার রেজিষ্ট্রেশন করতে গেলে এ কান্ড হয়। সচেতনমহল জানান, মাষ্টার হানিফ চৌধুরী নাকি চেয়ারম্যান ইলেকশান করার কথা ছিল। তাই মনে হয় তাঁর এলাকার কোন জটিল ব্যক্তির কাজ। এখন খতিয়ে দেখলে আসল রহস্য পাওয়া যাবে। তবে দায়িত্ব কার উপর বার্তাবে? এখন যারা নির্বাচন করবেন তারা একটু খোজ নেন। নাকি এ ম্যাকানিজম তাদের বিরুদ্ধেও হয়েছে কিনা? তথ্য সুত্রে জানাযায়, নির্বাচন থেকে বিরত রাখতে কিংবা জটিলতা সৃষ্টি করতে এরূপ কাজকর্ম। এ ব্যাপারে পেকুয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তার সাথে কথা হলে ওনার এন আইডি কোন কাজ হচ্ছে না বলে জানান।

ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০২১ at২১:০৮:৪২ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আক/এমজে/এমআরএইস