এ অক্টোবরে বছরের সবচেয়ে আকর্ষণীয় অফার নিয়ে এলো স্যামসাং

যেসব ক্রেতা ফিচার ফোন থেকে স্মার্টফোন ব্যবহারের পরিকল্পনা করেছেন, তারা গ্যালাক্সি এম ০১ কোর (১/১৬ জিবি) এবং গ্যালাক্সি এম ০১ কোর (২/৩২ জিবি) স্মার্টফোনে নানা অফারের সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। গ্যালাক্সি এম ০১ কোর (১/১৬ জিবি) এবং গ্যালাক্সি এম ০১ কোর (২/৩২ জিবি) এর বাজারমূল্য যথাক্রমে ৭,৯৯৯ টাকা এবং ৮,৯৯৯ টাকা। এক্ষেত্রে, লঞ্চিং অফার হিসেবে ক্রেতারা ১ হাজার টাকা নিশ্চিত ছাড় পাবেন। এছাড়াও, ১ হাজার টাকার এক্সচেঞ্জ অফারের ফলে স্মার্টফোনের দাম কমে আসবে ৫,৯৯৯ টাকায়। যেসব ক্রেতা তাদের স্মার্টফোন আপগ্রেড করার কিংবা নতুন ডিভাইস কেনার কথা ভাবছেন তারা এসব ডিভাইসে ডিসকাউন্ট অফার উপভোগ করতে পারেন: গ্যালাক্সি এম ০১ (৩/৩২ জিবি), গ্যালাক্সি এম ১১ (৩/৩২ জিবি), গ্যালাক্সি এম ২১ (৪/৬৪ জিবি), গ্যালাক্সি এম ২১ (৬/১২৮ জিবি), গ্যালাক্সি এম ৩১ (৬/৬৪ জিবি) এবং গ্যালাক্সি এম ৩১ (৮/১২৮ জিবি)। ৩ হাজার টাকা ক্যাশব্যাক পাবেন এসব ডিভাইসে: গ্যালাক্সি এম ০১ (বাজারমূল্য ১১,৯৯৯ টাকা), গ্যালাক্সি এম ১১ (বাজারমূল্য ১৪,৯৯৯ টাকা), গ্যালাক্সি এম ২১ (৪/৬৪ জিবি) (বাজারমূল্য ১৮,৯৯৯ টাকা), গ্যালাক্সি এম ২১ (৬/১২৮) (বাজারমূল্য ২০,৯৯৯ টাকা), গ্যালাক্সি এম ৩১ (৬/৬৪ জিবি) (বাজারমূল্য ২৩,৯৯৯ টাকা) এবং গ্যালাক্সি এম ৩১ (৮/১২৮ জিবি) (বাজারমূল্য ২৭,৯৯৯ টাকা)।

এছাড়াও, স্যামসাং অনেক ডিভাইসের ক্ষেত্রেই দাম কমিয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে: গ্যালাক্সি এ ৩১ (৬/১২৮ জিবি), গ্যালাক্সি এ৫১ (৬/১২৮ জিবি) এবং গ্যালাক্সি এ ৭১ (৮/১২৮ জিবি)। ক্রেতারা গ্যালাক্সি এ ৭১ ক্রয়ে ৬ মাসের সহজ কিস্তি সুবিধা পাবেন। গ্যালাক্সি এ২ কোর স্মার্টফোনে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে দাম কমিয়েছে স্যামসাং। গ্যালাক্সি এ২ কোর -এর বাজারমূল্য ৭,৫৯০ টাকা, কিন্তু ফোনটি কেনা যাবে ৬,৯৯০ টাকায়। গ্যালাক্সি এ ০১ (বাজারমূল্য ৯,৯৯৯ টাকা) ক্রয়ে ক্রেতারা ক্যাশব্যাক সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন সর্বোচ্চ ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত।

ফ্ল্যাগশিপ সিরিজ ক্রয়ে আগ্রহী ক্রেতারা নির্দিষ্ট ডিভাইসে এক্সচেঞ্জ অফার উপভোগ করবেন। গ্যালাক্সি নোট ১০ লাইট (৮/১২৮ জিবি) ক্রয়ে
ক্রেতারা এক্সচেঞ্জ ভ্যালু ছাড়াও ৪ হাজার টাকা বোনাস হিসেবে পাবেন। ক্রেতারা বিনাসুদে ৬ মাসের সহজ কিস্তি সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। স্মার্টফোনটির বাজারমূল্য ৪৯,৯৯৯ টাকা। এ অফার নিয়ে স্যামসাং বাংলাদেশের হেড অব মোবাইল মো. মূয়ীদুর রহমান বলেন, ‘বৈশ্বিক মহামারির কারণে আমাদের এখন বাসা থেকেই কাজ করতে হচ্ছে, শেখার কার্যক্রমও চলছে বাসা থেকে। সবাই যাতে সঙ্কটের এ প্রতিকূল সময়েও এগিয়ে যেতে পারে এবংকানেক্টেড থাকতে পারে, এজন্য আমরা প্রয়োজন অনুযায়ী সবার জন্য এ বছরের সবচেয়ে অফার নিয়ে আসতে পেরে অত্যন্ত আনন্দিত।