করোনা থেকে বাঁচতে জনসচেতনতা কার্যক্রম

বিশ্বকে করোনা ভাইরাস বিপর্যস্ত করে তুলেছে। ১৭০টি দেশে ছোবল হানায় ৯হাজারের বেশি প্রাণহানি। প্রত্যেক জনগনের মধ্যে অজানা আতঙ্কে বিরাজ করছে। প্রতিনিয়ত যোগ হচ্ছে মৃত্যুর মিছিলে নতুন নতুন নাম।

বাংলাদেশ করোনার চরম ঝুকিতে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আক্রান্ত সংখ্যা ১৭। একজন মারা গেলেও আই পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে করনায় আক্রান্ত হলেও ওনার উচ্চ রক্তচাপ, হার্টসমস্যা ছিলো।

টিভির সংবাদ দেখলে করোনার ভয় আরো বেশী করে জেকে বসে মানুষের মনে।চায়ের দোকান, হাটবাজারে একই আলোচনা। তবে আশার কথা বাগেরহাটের চিতলমারীতে ৪৭০ জন বিদেশি ফেরত কারো মধ্যে কর্নার লক্ষ্মন দেখা যায়নি। এদের মধ্যে ৭০জন ১৪দিনের হোমকরন্টাইন পারিবারিক করেছে। বাকিদের উপজেলা প্রশাসন হোমকরন্টাইনে থাকতে নির্দেশ দিয়েছে।
আরও পড়ুন: সূর্যের চারপাশে বৃত্তাকার রংধনু

উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মকর্তা জানান স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ৫টি বেড করনা রোগীদের জন্য রাখা আছে। এছাড়া চিতলমারী সরকারী এসএম মডেল ঊচ্চ বিদ্যালয়ে ১০০সজ্জার হোমকরেন্টাইন বেড বরাদ্দ করা হয়েছে।

জেলা প্রশাসন,  উপজেলা প্রশাসন, ইউনিয়ন পরিষদ, আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সংগঠন, তথ্য আপারা নিজেদের মতো করে জনসচেতনতা সৃষ্টি করছে।

চিতলমারীর ৭ ইউনিয়নের ৬৩ওয়ার্ডে করোনা সচেতনতা কমিটি করে দেওয়া হয়েছে। তারা পোস্টার লিফলেট বিলিকরে করোনার হাত হতে বাঁচতে পরামর্শ প্রদান করছে।

দেশদর্পণ/এএম/এসজে