রায়পুরের পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ,কাজী জামশেদ কবির বাক্কি বিল্লাহ

কাজী জামশেদ কবির বাক্কি বিল্লাহ ছাত্র জীবন থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে দীর্ঘদিন যাবৎ জড়িত থেকে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তিনি একজন আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। আওয়ামী লীগের জন্মলগ্ন থেকেই পুরো পরিবার বংশানুত্রুমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত।

কাজী জামশেদ কবির বাকি বিল্লাহ অত্যান্ত দক্ষতা ও সাহসিকতার সাথে সংগঠনকে আগলে রেখেছিলেন। দলীয় যে কোন কর্মসূচীতে নেতাকর্মীদের নিয়ে স্বতস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করে থাকেন। এ ছাড়াও বিপদ-আপদে দলীয় নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়ানো এবং দল পরিচালনায় অর্থায়নসহ সাধ্য অনুযায়ী সাহায্য-সহযোগীতা করে থাকেন। মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তিকে বেগবান করাই মূল লক্ষ্য তাঁর। তাই তিনি অনুকরণীয় ব্যক্তিতে পরিনত হয়েছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীদের মাঝে।

তিনি তার ত্যাগ,শ্রম মেধা দিয়ে আজকের এই অবস্থানে এসেছেন , অন্যদের মতো সুসময়ের রাজনীতি করেন না, দলের দুঃসময় সুসময় সবসময় ছিলেন দলের সাথে, রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের তিনি দেখেছেন নিজ পরিবারের সদস্যের মতোই, ভেদাভেদ করেননি কখনো, যেকোনো নেতাকর্মীর সমস্যায় তিনি ঝাঁপিয়ে পয়েছেন।

তিনি মনে করেন নেতাকর্মীর সমস্যা তারই নিজের সমস্যা। রায়পুরে বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে সকলের ঐক্যবদ্ধ হয়ে আওয়ামী লীগের পতাকাতলে একত্রিত ভাবে কাজ করার আহবান জানান।

তিনি খেটে খাওয়া মানুষের জন্য কাজ করেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার আদেশ নির্দেশগুলো যথাযথভাবে তিনি মেনে চলেন। তার রাজনীতির মধ্যে কোন কলঙ্ক নেই ,নেই অন্যদের মতো দুঃসময় সরে যাওয়ার নজির।

আরও পড়ুন:
বাল্যবিয়ের ঝুঁকিতে ১৩ হাজার ৩৭৫ শিশু
সখিনা গার্লস স্কুলে বনিফেসের বৃক্ষরোপন

দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষদের কাছ ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। অত্যান্ত নিরঅহঙ্কার ও বিনয়ী হিসেবে সকলের অন্তরে স্থান পেয়েছেন। রাজনীতির বাইরেও তিনি যথেষ্ট সুনাম ও খ্যাতি অর্জন করেছেন। শুধু আওয়ামীলীগ নয়, দলমত নির্বিশেষে রায়পুরে’র সকল শ্রেণী পেশার মানুষের কাছে তিনি একজন সৎ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন।

লোভ লালসার উর্ধ্বে থেকে সততার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এমনকি রায়পুরে একটি সুন্দর রাজনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। তার হাত ধরে রায়পুরে চলছে রাজনৈতিক শিষ্টাচার। রায়পুরের ত্যাগি আওয়ামীলীগ ও তৃনমূলের নেতাকর্মীরা চান আগামী দিনে কাজী জামশেদ কবির বাকী বিল্লাহ হবেন তাদের অভিভাবক।

বর্তমানে তিনি লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাংসদ সদস্য, কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল এর স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, তিনি “দেশ দর্পণ” কে বলেন, আমি বঙ্গবন্ধু ও তার মেয়ে জননেত্রী শেখ হাসিনার আদর্শের লোক। বঙ্গবন্ধু ও তার মেয়ে শেখ হাসিনা, যেই ভাবে সাধারণ মানুষের জন্য কাজ করছেন আমিও তাদের মতো যতদিন বেঁচে থাকবো রায়পুরের জন্য কাজ করে যাবো।

বিএনপি ও জামাত,সরকারের আমলে বিভিন্ন ভাবে হামলার শিকার হয়েছে,তার বাড়ি ঘর আগুন দিয়ে জালিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি তাকে মৃত ভেবে ড্রেনে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

তৃনমূল নেতা-কর্মাদের সাথে কথা বললে তারা এই প্রতিবেদকে, বলেন কাজী বাক্কি বিল্লাহ, আমাদের যেই কোন সম্যাসা হলে তিনি যেই কনো সময় আমাদের পাশে এসে দাঁড়ান, আমরা তাকে আমাদের অভিবাক হিসাবে চাই।

সাবেক ও বর্তমান আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের একাধিক নেতাকর্মী “দেশ দর্পণ” এর প্রতিবেদককে জানান, কাজী জামশেদ কবীর বাক্কি বিল্লাহ্’র বিকল্প নেই আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠ কর্মী দলে তার অবদান অপরিসীম, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে মজবুত করতে হলে কাজী জামশেদ কবির বাকি বিল্লাহকে অভিভাবক হিসাবে নির্বাচিত করতে হবে।

সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৯ at ২০:২৫:২৯ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/মোআকা/এএএম