উপায় থাকলে পদত্যাগ করতাম হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী

বিক্ষোভে উত্তাল চীনের আধা স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চল হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি ল্যাম বলেছেন, যদি সুযোগ থাকতো তাহলে তিনি পদত্যাগ করতেন। চলমান বিক্ষোভ উসকে দিয়ে তার সরকার ‘ক্ষমার অযোগ্য বিপর্যয়’ ডেকে এনেছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

বিক্ষোভে উত্তাল চীনের আধা স্বায়ত্ত্বশাসিত অঞ্চল হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী ক্যারি ল্যাম বলেছেন, যদি সুযোগ থাকতো তাহলে তিনি পদত্যাগ করতেন। চলমান বিক্ষোভ উসকে দিয়ে তার সরকার ‘ক্ষমার অযোগ্য বিপর্যয়’ ডেকে এনেছেন বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

ক্যারি ল্যামের এই কথাগুলো প্রকাশ পেয়েছে এক অডিও বার্তায়। যেখানে ক্যারি ল্যামকে বলতে শোনা যাচ্ছে, তার যদি সুযোগ থাকতো তাহলে তিনি পদত্যাগ করতেন। তবে বেইজিং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নির্দেশনা না পাওয়ায় তিনি তা করতে পারেননি।

আরও পড়ুন :
অ্যাশেজের চতুর্থ টেস্টে ফিরছেন স্মিথ
কোহলিকে হটিয়ে শীর্ষে স্মিথ

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া ওই অডিও রেকর্ডিংয়ে হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) একদল ব্যবসায়ীকে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসব কথা বলেন। গত সপ্তাহে সেই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। তিনি জানান, চলমান সংকট সমাধানে তার ক্ষমতা ‘খুব খুবই সীমিত’।

প্রতিনিধি দলকে ক্যারি লাম বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ক্রমাগত উত্তেজনা বাড়ছে। হংকংয়ের অস্থিরতার এ সময়ে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিষয় হয়ে যাওয়ায় এ সংকট সমাধানে ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত না হলে তিনি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতেন।

চীন সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা হংকংয়ের সরকার প্রধান বলেন, ‘একজন প্রধান নির্বাহী হিসেবে হংকংয়ের এই অস্থিরতায় আমার দায় অনেক। যা ক্ষমার অযোগ্য। যদি আমার হাতে সুযোগ থাকতো তাহলে প্রথমেই আমি পদত্যাগ করতাম। সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতাম।’ এসব বলার সময় তার গলা ধরে আসছিল।

চীনে প্রত্যর্পণের সুযোগ রেখে প্রস্তাবিত বিল বাতিলের দাবিতে গত জুন থেকে হংকংয়ে টানা বিক্ষোভ চলছে। চাপে পড়ে ক্যারি ল্যাম প্রস্তাবিত বিলকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা বিলটি সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি জানালেও মানছে না ল্যামের সরকার। বিক্ষোভটি এখন স্বাধীকার আন্দোলনে রুপ নিয়েছে।

ক্যারি ল্যামের এই কথাগুলো প্রকাশ পেয়েছে এক অডিও বার্তায়। যেখানে ক্যারি ল্যামকে বলতে শোনা যাচ্ছে, তার যদি সুযোগ থাকতো তাহলে তিনি পদত্যাগ করতেন। তবে বেইজিং কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে নির্দেশনা না পাওয়ায় তিনি তা করতে পারেননি।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের মাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া ওই অডিও রেকর্ডিংয়ে হংকংয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) একদল ব্যবসায়ীকে এক রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এসব কথা বলেন। গত সপ্তাহে সেই বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। তিনি জানান, চলমান সংকট সমাধানে তার ক্ষমতা ‘খুব খুবই সীমিত’।

প্রতিনিধি দলকে ক্যারি লাম বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ক্রমাগত উত্তেজনা বাড়ছে। হংকংয়ের অস্থিরতার এ সময়ে চীনের জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের বিষয় হয়ে যাওয়ায় এ সংকট সমাধানে ক্ষমতা অত্যন্ত সীমিত না হলে তিনি আন্তরিকভাবে ক্ষমা চেয়ে পদত্যাগ করতেন।

চীন সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা হংকংয়ের সরকার প্রধান বলেন, ‘একজন প্রধান নির্বাহী হিসেবে হংকংয়ের এই অস্থিরতায় আমার দায় অনেক। যা ক্ষমার অযোগ্য। যদি আমার হাতে সুযোগ থাকতো তাহলে প্রথমেই আমি পদত্যাগ করতাম। সবার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিতাম।’ এসব বলার সময় তার গলা ধরে আসছিল।

চীনে প্রত্যর্পণের সুযোগ রেখে প্রস্তাবিত বিল বাতিলের দাবিতে গত জুন থেকে হংকংয়ে টানা বিক্ষোভ চলছে। চাপে পড়ে ক্যারি ল্যাম প্রস্তাবিত বিলকে মৃত ঘোষণা করেন। কিন্তু বিক্ষোভকারীরা বিলটি সম্পূর্ণ বাতিলের দাবি জানালেও মানছে না ল্যামের সরকার। বিক্ষোভটি এখন স্বাধীকার আন্দোলনে রুপ নিয়েছে।

 সেপ্টেম্বর৪, ২০১৯ at ০৮:৫২:৪২(GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/ জানি/ইআ