তুলে নিয়ে কিশোরীকে ৮ দিন ধরে ধর্ষণ ছাত্রলীগ নেতার ! ধর্ষণের প্রতিবাদ করায় স্বামীর শরীরে এসিড নিক্ষেপ

স্কুলছাত্রীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ৮ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতির বিরুদ্ধে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে। নোয়াখালীর সুবর্ণচরে স্ত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করায় স্বামীর শরীরে এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে। ধামরাই উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার কথিত প্রেমিক ও ফুপার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। লক্ষীপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার হয়েছে। নোয়াখালীর কবিরহাটে বিয়ের কথা বলে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ধর্ষণের অভিযোগে অটোচালককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। নিচে এ সম্পর্কে আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর- সাতক্ষীরা : প্রেমের সম্পর্কের সূত্র ধরে স্কুলছাত্রীকে (১৪) বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ৮ দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করেছে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাফিজুল ইসলাম। এমন অভিযোগ করেছেন স্কুলছাত্রী ও তার পরিবার। রবিবার ভোরে শ্যামনগর সদরের গোপালপুর এলাকা থেকে ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় জড়িত ছাত্রলীগ নেতা হাফিজুল বাড়ির ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। তবে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে সহযোগিতা করায় গোপালপুর গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর আগে ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় নিখোঁজ হয় ওই স্কুলছাত্রী। সে উপজেলা কৈখালী ইউনিয়নের পশ্চিম শৈলখালী গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী। হাফিজুল ইসলাম গোপালপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ সরদারের ছেলে ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি। নির্যাতিত স্কুলছাত্রীর ভাষ্য, ফেসবুকে হাফিজুল ইসলামের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। এরপর বিভিন্ন সময় আমাকে প্রেমের প্রস্তাব দেয় হাফিজুল। একপর্যায়ে তার সঙ্গে আমার প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ১৮ আগস্ট সন্ধ্যায় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে আমাকে বাড়ি থেকে নিয়ে যায় হাফিজুল। এরপর শ্যামনগর সদরের গোপালপুর এলাকায় হাফিজুলের পরিচিত এক প্রবাসীর বাড়িতে আমাকে রাখে। সেখানে টানা আট দিন আমাকে ধর্ষণ করে হাফিজুল। এই কাজে সহযোগিতা করেছে ওই প্রবাসীর স্ত্রী।

শ্যামনগর থানার ওসি (তদন্ত) আনিসুর রহমান বলেন, ওই স্কুলছাত্রী ১৮ আগস্ট নিখোঁজ হওয়ার পর তার দাদা থানায় জিডি করেন। এরপর ছাত্রীকে উদ্ধারে মাঠে নামে পুলিশ। রবিবার ভোরে গোপালপুর এলাকা থেকে ছাত্রীকে উদ্ধার ও এক গৃহবধূকে আটক করা হয়েছে। তবে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি হাফিজুল ইসলাম পুলিশের অভিযান টের পেয়ে ছাদ থেকে লাফিয়ে পালিয়ে যায়। তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। এ ঘটনায় হাফিজুল ইসলাম ও গৃহবধূর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

নোয়াখালী : জেলার সুবর্ণচরে স্ত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদ করায় স্বামী নাছির উদ্দিনের শরীরে এসিড নিক্ষেপের অভিযোগ উঠেছে। রবিবার রাত ২টার দিকে উপজেলার চর বাগ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আহত নাছির উদ্দিন ওই গ্রামের নেজাম উদ্দিনের ছেলে। তিনি বর্তমানে ২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এসিডে তার বুক, হাত ও উরুসহ শরীরের ৯ শতাংশ ঝলসে গেছে বলে জানান চিকিৎসক।

নাছিরের মা জানান, রবিবার দুপুরে জেলা শহর মাইজদীর নোয়াখালী প্রেসক্লাবের সামনে নির্যাতনের বিরুদ্ধে অন্যদের সঙ্গে নাছিরও মানববন্ধনে অংশ নেন। সেখান থেকে বিকেলে বাড়ি গেলে ধর্ষণ মামলার আসামি ও তার লোকজন নাছিরসহ পরিবারের সদস্যদের নানাভাবে হুমকি দেন। একপর্যায়ে রাতে নাছির প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে উঠলে তাকে এসিড মেরে ৬-৭ জন দৌড়ে পালিয়ে যায়। এ সময় নাছির ৩-৪ জনকে চিনতে পারেন। পরে নাছিরকে উদ্ধার করে রাতেই নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

আরো পড়ুন:
বয়ফ্রেন্ড নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
বিয়ের পর ফিট থাকতে যা খাবেন
বর্ষাকালের শরীর চর্চা

২৫০ শয্যা নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. খলিল উল্যাহ্ জানান, নাছিরের শরীরের প্রায় ৯ শতাংশ ঝলসে। তবে তিনি শঙ্কামুক্ত। এ বিষয়ে চরজব্বার থানার ওসি শাহেদ উদ্দিন জানান, ভুক্তভোগীদের পক্ষ থেকে থানায় কোনো অভিযোগ দেয়া হয়নি। তারপরও খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে এবং হাসপাতালে ভিকটিমের সঙ্গে কথা বলেছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, গত ২৩ মে নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চর বাগ্গা গ্রামে গোপনে গোসলের ভিডিও ধারণ করে ফেসবুকে ভাইরাল করার হুমকি দিয়ে তার স্ত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন নাছির। এ ঘটনায় অভিযুক্ত জয়নাল নামে একজনকে আসামি করে আদালতে মামলা করেন তিনি। মামলার পরে বাদীর পরিবারের বিরুদ্ধে উল্টো টাকা আত্মসাতের মিথ্যা মামলা ও সাক্ষীদের এলাকা থেকে বিতাড়িত করার হুমকি দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ নাছিরের পরিবারের।

সাভার : ধামরাই উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে তার কথিত প্রেমিক ও ফুপার বিরুদ্ধে থানায় মামলা হয়েছে। মেয়েটির মা বাদী হয়ে রবিবার রাতে ধামরাই থানায় এই ২ জনের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করেন বলে এসআই আবুল কালাম আজাদ জানান। এরা হলো- মেয়েটির আপন ফুপা ধামরাইয়ের সুয়াপুর ইউনিয়নের ঘোড়াকান্দা গ্রামের আলমগীর হোসেন (৪৩) এবং তার কথিত প্রেমিক একই গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে নাহিদ হোসেন (২২)।

মেয়েটির মা সাংবাদিকদের জানান, বুধবার আলমগীর তার মেয়েকে বাসা থেকে ডেকে তার নিজের বাড়িতে নিয়ে যায়। পরে তাকে সেখানে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। এ ছাড়া নাহিদও বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার তার মেয়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক করেছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

এসআই বলেন, স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মেয়েটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

লক্ষীপুর : জেলায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে আসিবুল হাসান নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার দুপুরে শহরের ঝুমুর সিনেমা এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টা করায় তার বাবা বাদী হয়ে গত ৭ আগস্ট রাতে সদর থানায় মামলা করেন। এতে লক্ষীপুর পৌরসভার আটিয়াতলী এলাকার শাহজাহানের ছেলে আসিবুল হাসান, জহিরের ছেলে নাজিম, ইমান উদ্দিনের ছেলে সজিব, নুরুজ্জামানের ছেলে মান্না ও অজ্ঞাত পাঁচজনকে আসামি করা হয়।

মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, স্কুলে আসা-যাওয়ার পথে হাসান ওই ছাত্রীকে উত্ত্যক্ত করত। ওই ছাত্রী শহরের আমজাদ আলী পাটোয়ারী উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে পড়ে। সম্প্রতি কুপ্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় ওই ছাত্রীকে হাসান ও তার সহযোগীরা বিভিন্ন ভয়ভীতি দেখায়। গত ৭ আগস্ট রাতে প্রাকৃতিক ডাকে সাড়া দিতে ঘর থেকে বের হয় ওই ছাত্রী। এ সময় পরিকল্পিতভাবে হাসান ও তার সহযোগীরা ছাত্রীর গলা-মুখ চেপে ধরে একটি বাগানে তুলে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। তখন ছাত্রীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন জড়ো হলে অভিযুক্তরা পালিয়ে যায়। অন্যদিকে ঘটনাটি কাউকে জানালে ও মামলা করলে ছাত্রীকে হত্যা করে মরদেহ গুমের হুমকি দেয় তারা। এ ছাড়া হাসানের নেতৃত্বে ৮ আগস্ট দুপুরে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তার সহযোগীরা ভুক্তভোগী ছাত্রীর পরিবারকে মারধর করতে যায়।

লক্ষীপুর শহর পুলিশ ফাঁড়ির এসআই আবু মুসা বলেন, মামলার ভিত্তিতে হাসানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাকে সদর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে। এ নিয়ে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।

নোয়াখালী : জেলার কবিরহাট উপজেলায় বিয়ের কথা বলে এক কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় গতকাল সোমবার মেয়েটি (২৪) বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। মামলার আসামি সাইফুর রহমান (২৭) কবিরহাট পৌরসভার পূর্ব ফতেজঙ্গপুর গ্রামের সেকান্তর মিয়ার ছেলে। মেয়েটির বাড়ি উপজেলার চাপরাশিরহাট ইউনিয়নে। স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য তাকে নোয়াখালী সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

মামলার বিবরণে বলা হয়, মেয়েটির সঙ্গে প্রবাসী সাইফুর রহমানের গত ৭ বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক চলে আসছে। সাইফুর দেশে ফেরার পর তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হতো। শুক্রবার বিকেলে তারা একসঙ্গে ঘুরতে বের হন। সন্ধ্যার দিকে সাইফুর নিজ বাড়ির নির্মাণাধীন একটি ঘরের ছাদে নিয়ে যায়। এরপর বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে রাতভর তাকে একাধিকবার ধর্ষণ করে সাইফুর। পরদিন ভোরে তাকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়ার পর যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। সাইফুরকে গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান চালানো হচ্ছে।

কালীগঞ্জ (ঝিনাইদহ) : উপজেলায় ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ৫ বছর বয়সী এক শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। শিশুটিকে গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটির পরিবারের ভাষ্যমতে, একই গ্রামের আনসার আলী সর্দার এ ঘটনা ঘটিয়েছে। রবিবার সকালে উপজেলার নওদাপাড়া বহিরগাছি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

শিশুটির মা বলেন, রবিবার দুপুরে ৫ বছর বয়সী মেয়েটি অভিযুক্ত আনসার আলীর বাড়ির পাশে খেলা করছিল। এ সময় সে শিশুটিকে ফুসলিয়ে তার ঘরের মধ্যে ডেকে নিয়ে দৈহিক নির্যাতন চালায়। পরে সে কাঁদতে কাঁদতে বাড়ি ফিরে এসে তাকে সব খুলে বলে। অভিযুক্ত আনসার আলী সর্দার গ্রামের প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়ে তারা কোথাও জানাজানি করতে চাননি। এমনকি অসুস্থ মেয়েকে হাসপাতালে নিতে এবং প্রশাসনকে জানাতে ভয় পাচ্ছিলেন। পরে মেয়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় বাধ্য হয়েছেন হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করতে। তিনি জানান, এখনো তার মেয়ের চোখে মুখে আতঙ্ক বিরাজ করছে। কিভাবে মেয়েকে সুস্থ করবেন বলতে বলতে কান্নায় ভেঙে পড়েন নির্যাতিত শিশুটির মা।

আরও পড়ুন:
বর্ষাকালের শরীর চর্চা
ইসলামে পাত্র পাত্রীর সাক্ষাতের বিধান
নায়িকা হয়ে ফিরলেন জুঁই নারকেল তেলের সেই সুমি

কালীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক সম্পা মোদক জানান, যৌন নির্যাতনের ফলে শিশুটির গোপনাঙ্গ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে। তবে শিশুটির উন্নত চিকিৎসা ও প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য রবিবার রাতেই ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

কালীগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) মতলেবুর রহমান জানান, বিকেলে তারা বিষয়টি সম্পর্কে লোকমুখে শুনেছেন। তবে এখনো পর্যন্ত পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ কোনো লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি।

কলাপাড়া (পটুয়াখালী) : উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা ভৌমিকবাড়ীর একটি বাগানে রবিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে এক পাগলী (৩৫) ধর্ষণের শিকার হয়েছে। পুলিশ ওই রাতেই ধর্ষক আমিরুল মুন্সি (৪৫) নামে এক অটোচালককে স্থানীয় জনতা আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে।

ধর্ষিতাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য পটুয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার বাড়ি নরসিংদী জেলায়। এ ঘটনায় আলাউদ্দিন নামে স্থানীয় এক বাসিন্দা বাদী হয়ে কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

কলাপাড়া থানার ওসি মনিরুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একাটি মামলা হয়েছে। ধর্ষক আমিরুলকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

আগস্ট২৭, ২০১৯ at ১১:১৩:১৮(GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/আক/বিকে/তআ