কঠোর গোপনীয়তায় ১৩ বছরের কিশোরী শামীমাকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে একদিন আগে। এর মধ্যে প্রশাসনের নোটিশে চক্ষু চড়ক গাছে ওঠে বর ও কনের পরিবারের। নোটিশ পেয়ে কয়ারগাছি আবাসন প্রকল্পে হাজির হয় নতুন বর নুর আলম, কনের পিতা হারুন অর রশিদ ও বিয়ের কাজী ইমানুল হোসাইন।
মাত্র ১৯ বছর বয়সে সে ৩ বিয়ে করেছে বলে ভ্রাম্যমান আদালতের কর্মকর্তারা জানতে পারেন। বিষয়টি সত্য হওয়ায় ও বাল্য বিয়ে করার দায়ে বর নূর আলমকে বাল্য বিবাহ নিরোধ আইন ‘২০১৭ এর ৮ ধারা মোতাবেক এক বছরের কারাদন্ড প্রদান করেন।
এছাড়া কনের পিতা হারুন অর রশিদ, মেয়ের মামা হায়দার আলী ও বিয়ের কাজী ইমানুল হোসাইনকে কারাদন্ডসহ অর্থদন্ডে দন্ডিত করেন। সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাম্মী ইসলাম খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সদর উপজেলার কোথাও বাল্যবিয়ে হতে দেওয়া হবে না।
আগস্ট ২২, ২০১৯ at ২০:২২:২৯ (GMT+06)
দেশদর্পণ/আহা/এল/আজা